• ঢাকা
  • বুধবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৪, ১৩ ভাদ্র ১৪৩১, ২২ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


লুলুর হাত ধরে ক্রিকেটের দেশ নিউজিল্যান্ড এখন টেনিসেরও


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুলাই ৯, ২০২৪, ০১:৫৬ পিএম
লুলুর হাত ধরে ক্রিকেটের দেশ নিউজিল্যান্ড এখন  টেনিসেরও
ছবি : প্রতীকী

নিউজিল্যান্ড ম💃ানেই ক্রিকেট, আর ক্রিকেট মানেই কেন উইলিয়ামসন, স্টিফেন ফ্লেমিং, শেন বন্ড, ট্রেন্ট বোল্টের মতো তারকা। তবে এ⭕বার আরও একটি নাম পরিচিত হতে চলেছে। তিনি লুলু সান। তার হাত ধরেই নিউজিল্যান্ডে টেনিসের সূর্যোদয় ঘটেছে।

চলতি উইম্বলডনের প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে অভিজ্ঞ নারী তারকা রাদুকানুকে হারিয়ে দেন লুলু। তার জয়ে শুধু নিউজিল্যান্ড খুশি হবে এমন নয়। আরও কয়েকটি দেশ খুশি হবে লুলুর সাফল্যে। কারণ নিউজিল্যান্ডের হয়ে খেললেও লুলুর টেনিস শুরু সুইজারল্যান্ডে। সেই দেশের নাগরিকও তিনি। লুলুর বাবা ক্রোয়েশিয়ান এবং মা চাইনিজ। লুলুর সৎবাবা🐎 জার্মান। তাই লুলুর সাফল্য একসঙ্গে অনেক দেশের টেনিসপ্রেমীদের মুখে হাসি ফুটেছে।

সোমবার রাদুকানুকে ৬-২, ৫-৭ ও ৬-২ গেমে হারিয়ে দেℱন লুলু। ম্যাচ শেষ হতেই চোখে পানি এসে যায় তার। খুশির কান্না। গ্যালারিতে তার মায়ের চোখেও তখন পানি। টেনিসের ওপেন যুগে নিউজিল্যান্ডের হয়ে প্রথম কোনও নারী খেলোয়াড় উইম্বলডনের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠলেন।

লুলু বলেন, ‘আমি ভাবতেই পারিনি এত দূর আসতে পারব। 🍸তবে আমি প্রতি ম্যাচ ধরে এগিয়েছি। আর পৌঁছে গিয়েছি।’

লুলুর ইনস্টাগ্রামে পাঁচ হাজার ফলোয়ার। একেবারেই অপরিচিত এক টেনিস খেলোয়াড় উইম্বল𝔉ডনের ঘাসের কোর্টে নজর কাড়ছেন। প্রথম রাউন্ডে বিশ্বের আট নম্বর কিনওয়েন ঝেংকে হারিয়ে দিলেও সেভাবে উৎসাহ তৈরি হয়নি তাকে নিয়ে। কিন্তু রাদুকানুকে হারিয়ে দিতেই তৈরি হয়েছে আগ্রহ।

আগে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি এই ঘাসের কোর্টে খেলে বড় হতে দেখেছি অনেককে🐎। রজার ফেদেরার যেভাবে কোর্টের কাছে এসে খেলতেন, স্টেফি গ্রাফ এবং মার্টিনা নাভ্রাতিলোভার ম্যাচ দেখেছি।

তিনটি ভাষায় স্বচ্ছন্দ ২৩ বছর ব𒁃য়সী লুলু। ইংরেজি ছাড়াও জানেন ফরাসি এবং চীনা ভাষಌা।

 

 

Link copied!