• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪, ১৪ ভাদ্র ১৪৩১, ২৪ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


দাবদাহে কেন আলোচনায় সবুজ বাড়ি


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম
দাবদাহে কেন আলোচনায় সবুজ বাড়ি

ভয়াবহ তাপপ্রবাহের কবলে পড়েছে বাংলাদেশ। কয়েক বছর ধরেই তাপমাত্রা লাগামহীন ভাবে বেড়ে চলেছে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় পরিবেশবান্ধব ও জলবায়ু সহনশী𒊎ল ‘সবুজ বাড়ি’ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। পরিবেশবান্ধব নির্মাণসামগ্রীতে তৈরি যে বাড়িতে পানি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ব্যবহার কম হবে। কম আবর্জনা উৎপন্ন করবে।

আধুনিক স্থাপত্যশৈলীতে বায়োফিলিক ডিজাইনের বাড়ির এই আদলে থাকবে প্রকৃতির উপস্থিতি, বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা, গাছপালা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক অনুষঙ্গের ছোঁয়া। যা বাড়ির ভেতরের পরিবেশকে করে তুলবে আরও প্রাণবন্ত। একদিকে প্রাকৃতিক আলো আর অন্যদিকে প্রকৃতির আকর্ষণীয় সব রঙ🌺। আকাশের আলো প্রবেশের জন্য ব্যবহার হয় চমৎকার সব প্যাটার্ন।

সবুজ বাড়ির দেয়াল। ছবি: সংগৃহীত

সবচেয়ে দারুণ বিষয়টি হচ্ছে, সিলিং বা ছাদ ব্যবহার করা যায় প্ল্যান্টস ঝোলানোর জন্য। যাতে ছাদের অংশের সৌন্দর্য দ্বিগুণ হয়। শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে রুমের ভেতরে প্রকৃতির 🐬আলো প্রবেশ করে আলো-ছায়ার দারুণ আবহ সৃষ্টি হয়।

বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে তাপমাত্রা প্রতিনিয়ত যে হারে বেড়ে যাচ্ছে তা মোকাবিলা করে বায়োফিলিক ডিজ💮াইন বসতবাড়িটিকে করে তুলবে শীতল, তাপবান্ধব। মাঝারি আকৃতির গাছপালা, ছোট ছোট পাত্রে ইনডোর প্ল্যান্টস, দেয়ালের চারপাশে ঝুলানো গাছের ঝোপ ইত্যাদি দিয়ে পুরো কক্ষ সবুজে আচ্ছাদিত থাকবে। বাসার সব দেয়ালের ডিজাইনে থাকবে জীবন্ত গাছ। দূর থেকে দেখলে মনে হবে বাড়ি নয়, যেন কোনো সবুজ আচ্ছাদিত বিশাল গাছ। ফ্লোর নির্মাণে ব্যবহার করা হয় কাঠ।

সবুজ বাড়ির পুরো অবয়ব। ছবি: সংগৃহীত

বায়োফিলিক ডিজাইনে সিমেন্টের দেয়ালের বদলে ব্যবহৃত হয় সবুজে আচ্ছাদিত পার্টিশন। একইভাবে দুইটি রুমের মাঝে বিভাজন তৈরির জন্যও ব্যবহৃত হয় সবুজ গাছের পার্টিশন। উঁচু ভবনের ভেতরের পরি🐻বেশ যেন গুমোট না থাকে, সে জন্যই সবুজে আচ্ছাদিত ওয়াল ডিভাইডার দেয়া হয়। এতে ঘরের ভেতরের পরিবেশ হয়ে ওঠে আরও সতেজ, শীতল।

Link copied!