সরকারি চাকরিজীবীদের সবার সম্পদের হিসাব দেওয়ার ন🅷ির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) ♍জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনার কথা জানানো হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণ🐲ালয়ের সিনিয়র সচিব এই নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন♔ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকির হোসেন।
এতে বলা হয়েছে, সকল সরকারি কর্মচারীকে সম🍌্প✱দ বিবরণী দাখিল করতে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
তবে কতদিনের মধ🌳্যে🤪 হিসাব জমা দিতে হবে তা উল্লেখ করা হয়নি।
দেশের আইন অনুযায়ী, প্রত্যেক সরকারি কর্মচারীকে চাকরিতে 💧প্রবেশের সময় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তির ঘোষণা দিতে হয়। এরপর পাঁচ বছর অন্তর সম্পদের হ্রাস-বৃদ্ধির বিবরণী নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারের কাছে জমা দেওয়ার নিয়ম। দুর্নীতি রোধ এবং চাকরিজীবীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে আচরণবিধিমালায় এমন নিয়ম থাকলেও কাগজের এই নিয়ম মানা হয় না বললেই চলে। এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একাধিকবার চিঠি দিলেও অগ্রগতি হয়নি।
সরকারি চাকরিজীবীদের একটি অংশের মধ্যে দুর্নীতির প্রবণতা আছে। এ অবস্থায় তাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করার পরামর্শ এসেছে। এ জন্য প্রত্যেক সরকারি কর্মচারীর সম্পদ বিবরণী সরকারের কাছে জমা দেওয়ার বিষয়টি😼 নিয়ে আলোচনা হলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। এ রকম পরিসℱ্থিতিতে আলোচনা হয়েছিল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রতিবছরই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) আয়কর বিবরণী জমা দেন, যেখানে সম্পদের বিবরণীও উল্লেখ করার বিধান রয়েছে। তাই আলাদা করে পাঁচ বছর পরপর সম্পদের বিবরণী জমা দেওয়ার চেয়ে সেটির একটি অনুলিপি বা আলাদা ফরমে জমা দিলেই হবে কি না, সেই আলোচনাও হয়েছিল। এ জন্য বিদ্যমান বিধিমালা সংশোধনেরও উদ্যোগ নিয়েছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এখন অন্তর্বর্ত🧔ী সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সব সরকারি কর্মচারীকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে হবে।
এর আগে গত ১৪ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শ করার পর বিচার বিভাগীয় সব কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের 🌺দেশে-বিদেশে থাকা🌞 স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের হিসাব বিবরণী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”