মাছ আমাদের শরীরে আমিষের চাহিদা মেটায়। কিন্তু অনেকেই মাছ খেতে চান না। বিশেষ করে ছোট মাছ। অথচ ছোট মাছেই রয়েছে বেশি পুষ্টিগুণ। রান্না করা ছোট মাছ খেতে অনীহা থাকে অনেকের। তাই ছোট মাছ দিয়ে ভিন্ন পদ বানিয়ে নিতে পারেন। মুখরোচক ভিন্ন স্বাদের রেসিপির নাম 'কাচকি মাছের পাকোড়া'। নাস্তার টেবিলে কিংবা গরম ভাতের সঙ্গে এই খাবারটি মন ভরিয়ে দিবে।
কাচকি মাছে 🔯রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, আয়রন, ফসফরাস, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি🔜-৩ এবং ভিটামিন ডি। যা সুস্বাস্থ্যের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।
মজাদার 'কাচকি মাছের পাকোড়া' তৈরির সহজ রেসেপি জানাব এ আয়োজনে।
যা যা লাগবে_
- কাচকি মাছ- ১ কাপ
- বেসন– ১/২ কাপ
- কর্ন ফ্লাওয়ার- ১/২ কাপ
- পেঁয়াজ কুঁচি- ২ টেবিল চামচ
- কাঁচা মরিচ কুঁচি– ২ চা চামচ
- ধনেপাতা কুঁচি- ১ টেবিল চামচ
- আলু কুঁচি করে কাটা- ১/২ কাপ
- রসুন বাটা- ১ চা চামচ
- জিরা গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
- লবণ- স্বাদ অনুযায়ী
- ডিম- ১টি
- গোল মরিচের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
- তেল- পরিমাণ মতো
যেভাবে বানাবেন_
প্রথমেই একটি পাত্রে পেঁয়াজ꧋ কুঁচি, কাঁচা মরিচ কুঁচি, আলু কুঁচি, জিরা গুঁড়া, লবণ ও গোল মরিচের গুঁড়া ভালো করে একসাথ🌸ে মিশিয়ে নিন। এবার এতে একে একে বেসন, কর্ন ফ্লাওয়ার, রসুন বাটা ও ডিম দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন।
ডিম মিশ্রণটিকে একত্রিত করতে সাহায্🎃য করবে। ফলে পাকোড়া বানানোর সময় তা ভেঙে যাবে না। যেহেতু কাচকি মাছ অনেক নরম, তাই সবার শেষে কাচকি মাছ মেশান।
অন্যদিকে চুলায় আঁচ বাড়িয়ে প্যানে তেল গরম করে নিন। তেল পর্যাপ্ত গরম হলে এতে মিশ্রণটি থেকে পছন্দমতো🍷 শেইপে পাকোড়া তৈরি করুন। পাকোড়াগুলো ড📖ুবো তেলে ভালোভাবে ভেজে নিন। ভাজা হয়ে গেলে একটি কিচেন টিস্যুতে রাখুন। এতে বাড়তি তেল শুষে নিবে। তৈরি হয়ে গেলে মজাদার কাচকি মাছের পাকোড়া।
বিকালের নাস্তায় চায়ের কাপের সাথে উপভোগ করুন গরম গরম পাকোড়া। ছোট মাছ খেতে যাদের অনীহা আছে তারাও নির্দিধায় খেতে পারবেন কাচকি মাছের 𒁃পাকোড়া।