১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। এই দিনেই বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে বিজয় পায়। বিশ্বজুড়ে স্বাধীন দেশের স্বꦉীকৃতি পায়। দিনটি প্রতিটি বাংলাদেশির কাছে অত🌠্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাইতো দিনটি পালিত হয় বিশেষ দিনের মর্যাদায়। এই দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করা হয়। বিজয়ে আনন্দে একত্রিত হন সব বয়সী মানুষ। নানা কর্মসূচিতে উদযাপন হয় দিনটি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন আয়োজন করা হয়। ঘরে কিংবা বাইরে বসে মিলন♛মেলা। গানে, নাচে, কবিতা, গল্পে স্মরণ করা হয় একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। একাত্তরের প্রতিটি দিনের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় সবার কাছে। তাই বিশেষ এই দিনে আপনিও বিশেষ পরিকল্পনা করে নিতে পারেন। সময় কাটাতে পারেন বন্ধু কিংবা প🍸রিবারের সঙ্গে।
বিজয় দিবস সরকারি ছুটির দিন। তাই সারাদিন ঘুরে বেড়ানোর পরিকল্পনা করতে পারেন। সকালে লাল সবুজে রঙের পোশাক গায়ে জড়িয়ে আর মাথায় পতাকা বেঁধে বেরিয়ে পড়তে পারেন। জাতীয় স্মৃতিসৌধে উপস্থিত হয়ে বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন।ﷺ একাত্তরের স্মৃতিচারণ করতে ঘুরে আসতে পারেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে। এছাড়াও রাজধানী কিংবা রাজধানীর বাইরে বিভিন্ন ধরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দিনটি উদযাপন করতে পারেন।
বিজয়ের আনন্দ কাটতে পারে পরিবারের সঙ্গেও। দিনটিতে পরিবারের সঙ্গে কোনো পরিকল্পনা করে নিতে পারেন। স্মরণীয় কিছু মুহূর্ত কাটাতে ছোট বড় সবাইকে নিয়ে পরিকল্পনা করুন। দূরে কোথাও ঘুরে আসতে প⛄ারেন। খোলা মনোরম পরিবেশে পিকনিকের আয়োজন করতে পারেন। যা হতে পারে থিমভিত্তিক। অর্থাত্ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গল্প, কবিতা, নাচ, গানের আয়োজন থাকতে পারে পিকনিকে। আরও থাকতে পারে বিজয়ের থিমভিত্তিক লাল সবুজ রঙের পোশাক। সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন তো রাখতেই হবে। সবাইকে উত্সাহ যোগাতে বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থাও করতে পারেন।
এছাড়াও বিজয় দিবসের দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে পরিবারের মুক্তিযোদ্ধা কোনো বয়োজোষ্ঠ্য থাকলে তাকে নিয়েই আয়োজন করতে পারেন। শ্রদ্ধাভাজন সেই মুক্তিযোদ্ধাকে মধ্যমনি করে অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করতে পারেন। প্রত্যক্ষদর্শী সেই মানুষটির মুখেই শুনতে পারেন একাত্তরের স্মৃতি। মহান বিজয় দিবস বাঙালির গৌরব। তাই এই দিনটির উদ🐠যাপন হোক গৌরবের সঙ্গেই।