• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে যা বললেন মমতা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুলাই ৩০, ২০২৪, ১১:২৯ এএম
তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে যা বললেন মমতা

তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরไুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে সংসদে বক্তব্য দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এতে উঠে এসেছে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের তিস্তা ও গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি প্রসঙ্গ। 

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, পশ্চি♔মবঙ্গের সঙ্গে আলোচনা না করে বিভিন্ন চুক্তি স্বাক্ষর ও চুক্তি পুনর্নবায়ন করা হচ্ছে। আমিও বাংলাদেশকে𒐪 দিয়েছি, কিন্তু আমি বাংলার স্বার্থে সিদ্ধান্ত নেব। বাংলাদেশের সঙ্গে পানিবণ্টন চুক্তির বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। 

সোমবার (২৯ জুলাই) বꦫিধানস��ভার অধিবেশনে এসব কথা বলেন মমতা।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ফারাক্কা চুক্তি আবার পুনর্নবায়ন করেছে। তিস্তা পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি সরকার। এই সংক্রান্ত বিষয়ে অনলাইনে সতর্কবার্ত🧜া দেওয়া যায়। কিছুই করা হয়নি। ২০২৬ সালে ফরাক্কা চুক্তি পুনর্নবায়ন হবে। ২০২৪ সালেই ঠিক করে দেওয়া হচ্ছে কমিটি। যে কমিটি পাঠানো হচ্ছে, তাতে কেন্দ্রের ৯ জন এবং রাজ্যের একজন প্রতিনিধি রাখা হচ্ছে।

তিস্তা প্রসঙ্গে মমতা বলেন, সিকিম ১৪টি হাইড্রোপাওয়ার করে তিস্তার পানি অনেকটাই নিয়ে নিয়েছে। প্র♑তি বছর দার্জিলিং, কালিম্পং জলে ভেসে যায়। তিস্তা বন্ধ করে দিলে তো উত্তরবঙ্গ পানীয় জল, সেচের জল পাবে না।

তিনি বলেছেন, ফারাক্কা ব্যারেজ কমিউনিটি মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর নির্ভরশীল। আমিও বাংলাদেশকে দিয়েছি। কিন্তু আমি বাংলার স্বার্থে সিদ্ধান্ত নেব। 🤡কারণ, এখানকার মানুষ আমাকে নির্বাচিত করেছেন। নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য কেন্দ্র অগ্রিম চুক্তি করে দিচ্ছে। বাংলা কোনও আলোচনায় থাকতে পারছে না।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ঝাড়খণ্ড, বিহ🉐ার ও উত্তরপ্রদেশে বন্যা হলে মালদহে ভাঙন হচ্ছে। ২০০৫ সাল থেকে ৩ হাজারꦗ ৩৭৩ হেক্টর জমি নদীতে তলিয়ে গেছে। রতুয়া, কালিয়াচকে ভাঙন বাড়ছে। ১৯৯৬ সালে এই চুক্তি করার সময় জ্যোতি বসুর সঙ্গে আলোচনা করেছিল কেন্দ্র সরকার। পরে তাকে বাংলাদেশ সংবর্ধনাও দেয়। কিন্তু এবার বাংলাকে পুরোপুরি বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফারাক্কা ব্যারেজের পাড় রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব আগে পালন করুক কেন্দ্র। রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা করুক।

বাংলাদেশ-ভুটানের নদী প্রসঙ্গ তুলে মমতা বলেন, ভুটানের ছাড়া পানিতে প্রতি বছর উত্তরবঙ্গের ক্ষতি হয়। বাংলাকে না জানিয়েই কে🍸ন্দ্র তাতে সম্মতি দিয়ে দেয়। এবার ভারত-বাংলাদেশ নদী কমিশ🤪নের আদলে ভারত-ভুটান নদী কমিশন গড়ে তোলার কথা বলেন মমতা।

Link copied!