প্রচণ্ড গরমে অস্বস্তিতে রয়েছে সাধারণ মানুষ। দিন দিন যেন তাপদাহ বেড়েই চলেছে। বাড়ছে গরমের র🅰োগগুলোও। এই গরমে খাওয়াদাওয়া সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে সকালের দিকে পুষ্টিকর খাবার বেশি খেতে হবে বলে জানিয়েছেন পুষ্টিবিদরা।
গরমের সকালে অনেকেই কাজে বের হয়ে যান। বাচ্চাওরা স্কুলে যায়। অনেক স🤪ময় তাড়াহুড়োতে সকালের নাস্তাই ভালো করে করা হয় না। অথচ শারীরিক সুস্থতার জন্য সকালের নাশতা খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। সকালে ভরপুর নাস্তা না খেলে শরীর অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। তাই সকালে পুষ্টিকর নাস্তা করা স্বাস্থ্যের জন্য় ভালো বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
গরমে সকালে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করতে হবে। সকালে তাপমাত্রা কম থাকে। তাই সকালে ৮টার মধ্যে নাস্তা করে নেওয়া ভালো। খালি পেটে পানি পান করতে হবে। এর ১০ মিনিট পর পুষ্টিকর খাবার দি൲য়ে সকালের নাস্তা খেতে হবে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞরা জানান, সকালের নাশতায় আঁশযুক্ত খাবার বা ফাইবার জাতীয় খাবার রাখতে হবে। তবে বেশি আঁশযুক্ত খাবার গরমে হজম হতে সমস্যা হয়। ওটস, দুধ খেলে অনেকেই হজম করতে পারে না। তাই গর💜মের সময় সকালে নরম খাবার বেশি খেতে হবে। নরম ভাত, পান্তা ভাত, চিড়া, সাগুদানা, সুজি, পাতলা সাদা আটার রুটি খাওয়া যেতে পারে।
দুধের পরি🐽বর্তে ছানা বা দই খেতে পারেন। এতে ভা✤লো প্রোটিন পাওয়া যাবে। সকালে ডিম খেলেও শক্তি পাবেন। তাই একটি ডিম সেদ্ধ করে খেতে পারেন। গরমে সকালের নাস্তায় ডাল খাবেন না। এটি হজমে সমস্যা করতে পারে।
সকালের নাশতায় অনেকেই সবজি ভাজি খেতে পছন্দ করেন। এ❀ক্ষেত্রে পেঁপে, চালকুমড়া, ঝিংগা, চিচিঙ্গাসহ সহজ পাচ্য খাওয়া ভালো। ডিম অমলেট, পরোটা, লুচি, মাংসসহ বিভিন্ন রকমের চর্বিযুক্ত কোনো খাবার এই গরমে খাবেন না।
সকালের নাশতায় ফ্রুট ফ্রেশ জুস বা স্মুদি রাখতে পারেন। গরমের সকালে মাঠা বা ঘোল খেলে আরাম পাবেন। আবার পেপে, বাঙ্গি, কলা, আম এমনি খেতে পারবেন। জুস বানাতে টক 𒊎ফল বেছে নিন।
গরমে বাইরে বের হতে হলে নাস🔴্তায় চা𓃲 বা কফি না খাওয়াই ভালো। বিশুদ্ধ পানি, ডাবের পানি পান করুন। যাই খাবেন ঘরে বানানো খাবারই খান। বাইরের কেনা কোনো খাবার গরমের সময় না খাওয়াই উত্তম।