পানি পান অত্যন্ত জরুরি। শিশুদের জন্য পানি পান আরও বেশি উপকারী। পর্যাপ্ত পানি না খেলে বাচ্চার শরীরে বড় ক্ষতি হতে পারে। অসুখ পিছু নিতে পারে। অথচ বাচ্চাদের বড় অংশই পানি পান করতে চায় না। জোর করেও পা🍨নি পান করানো যায় না। কিন্তু সন্তানকে পরিমিত পানি খাওয়াতেই হবে। এক্ষেত্রে বাবা মায়েরা কিছু উপায় অবলম্বন করতে পারেন। এতে শিশুরা পানি পান করবে এবং অসুস্থে😼র হাত থেকেও রেহাই পাবে।
পানি পানের গুরুত্ব বুঝিয়ে বলুন
শরীরের বেশির ভাগ অংশই পানি। শরীরের অধিকাংশ কাজে পানির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাচ্চাকে পানির গুরু♚ত্ব বোঝাতে হবে। পানি না খেলে শরীর দুর্বল হয়ে যাবে এটা বাচ্চাকে বুঝিয়ে বলুন। প্রতিদিনই বলতে থাকুন। একসময় হয়তো সে নিজেই পানির প্রতি আগ্রহ দেখাবে।
নিজে পানি পান করুন
বাচ্চারা যা দেখবে তাই শিখবে। বাচ্চার সামনে আপনি কিছুক্ষণ পরপর পানি পান করুন। সকালে ঘুম থেকে উঠেই পানি পান করুন। অল্প অল্প করে বারবার শিশুর সামনে পানি পান করতেꦚ থাকুন। শিশু একসময় আপনাকে অনুকরণ করে নিজেও পানি পান করবে।
সময় ঠিক করুন
শিশুকে রুটিনের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। খাদ্যাভ্যাসকে ছোটবেলা থেকেই রুটিনে বেঁধে ফেলুন। ঘড়ি ধরে নির্দিষ্ট সময়ে পানꦑি পান করতে শেখান। প্রথমে হয়তো আপনার কথা শুনবে না, কিন্তু পরে নি♉শ্চয়ই পানি পানে আগ্রহী হবে। ঘড়ি দেখে নিজেই পানি খাবে।
রঙিন বোতল
বাচ্চার জন্য রঙিন বোতলের ব্যবস্থা করুন। এমন বোতলে পানি রাখবেন যা দেখে শিশুর পানি পানে আগ্রহী হয়ে উঠে। রঙিন বোতল শিশুকে আকর্ষণ করবে। শিশু ♈একটু পরপর নিজেই পানি পান করতে চাইবে। বিপিএ-ফ্রি কিছু রঙিন বোতল পাওয়া যায়। বাচ্চার জন্য রঙিন ও মাঝারি আকারের বোতল কিনুন। তাতেই পানি ভরে রাখুন।
জুস বানিয়ে দিন
বাচ্চা পানি খেতে পছন্দ করে না।♌ তাকে যেকোনো ফলের জুস বানিয়ে খাওয়াতে পারেন। তাজা ফলের জুস করে তাকে নিয়মিত খাওয়ান। পানির চাহিদা পূরণ হবে। বাচ্চাকে স্যুপও খাওয়াতে পারেন। এতে পানির ঘাটতি কমে আসব🌞ে।