প্রতিটি বিশেষ স্বাদের সঙ্গেই যোগ রয়েছে শরীরের কোনো না কোনো অঙ্গের। অনেক সময় দেখা যায়, খুব বেশি মানসিক চাপে থাকলে অনেকের মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। তবে সারাক্ষণ যদি মিষ্টি খাই খাই করেন, তা কিন্তু মোটেই স্বাভাౠবিক নয়। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরে বিশেষ কিছু পরিবর্তন এলেই মিষ্টি ﷽খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। জেনে নিন, সেগুলি কী কী।
শরীরে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা বেশি হলে: প্রতিদিনকার ডায়েটে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের ভারসাম্য বজায় রাখা ভীষণ জরুরি। বেশি মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট শরীরে প্রবেশ করলে ইনসুলিনের ক্ষরণ বাড়ে। এর ফলে আরও বেশি মাত্রায় কার্বোহ🍬াইড্রেট খাওয়ার প্রবণতা হয়।
ঘুমের অভাব: পর্যাপ্ত মাত্রায় ঘুমালে তবেই শরীরে বিভিন্ন হরমোনে🥀র ভারসাম্য বজায় থাকে। লেপটিন নামক হরমোন শরীরে ঠিক কোন খাদ্য কতটা প্রয়োজন, কোন খাবার আর খেতে ইচ্ছে করছে না—এইসবের মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে এই হরমোনের উৎপাদন মাত্রা কমে যায়। ফলে ভাজাভুজি🌠, মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে।
মানসিক চাপ: উদ্বেগ ও মানসিক চাপের কারণে শরীরে কর্টিসল নামক হরমোনে��র ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই হরমোন ইনসুলিন🦹ের ভারসাম্যকে বিঘ্নিত করে। তাই চিনিজাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছে হয়।
খনিজের ঘাটতি: পুষ্টি♍বিদদের মতে, শরীরে ক্যালসিয়াম,ℱ ম্যাগনেশিয়াম, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি খনিজের অভাব ঘটলেও মিষ্টি খাওয়ার প্রতি ঝোঁক বাড়ে।