আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের 𓆉মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। তিনি বলেছꦚেন, “বাবরি মসজিদ উপমহাদেশের মসজিদুল আকসা। সুতরাং মসজিদুল আকসাকে রক্ষার জন্য যেমনিভাবে হামাস গড়ে উঠেছে, তেমনিভাবে এই বাবরি মসজিদ পুনরুদ্ধারের জন্যও হামাসের ভূমিকা পালন করতে হবে।”
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে ‘বাবরি মসজিদ সেমিনার ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা’ অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচকের বক্🍃তব্য꧑ে তিনি এসব কথা বলেন।
ভারতে সমালোচনা করে মুহ﷽াম্মাদ মামুনুল হক বলেন, “যারা শত শত বছরের মসজিদ ভেঙে ফেলে, যাদের দেশে প্রতিনিয়ত মুসলিমরা নির্যাতিত হয়, এমনকি স্বগোত্রীয় নিচু শ্রেণির লোকদের ওপর নির্যাতন করতেও কুণ🤪্ঠাবোধ করে না। তারা আমাদের ইনসাফের সবক দেয় কীভাবে?”
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, “চব্বিশে আমাদের যে বিজয় হয়েছে, এজন্য আমাদের ঘুমিয়ে থাকলে চলবে না। যতদিন পর্যন্ত খেলাফত প্রতিষ্ঠা না হবে, ততদিন পর্যন্ত পৃথিবীতে শꦬান্তি প্রতিষ্ঠা হবে না। খেলাফতই একমাত্র শান্তির 💖চাবিকাঠি।”
এর আগে মেধাবীꦿ ছাত্রদের মেধার মূল্যায়ন এবং মুসলমানদের হারানো ঐতিহ্য বাবরি মসজিদের স্মরণে সেমিনারটি সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) এ অনু🌺ষ্ঠিত হয়।
ঢাকা মহ🦂ানগর পশ্চিমের সভাপতি সাখাওয়াত হুসাইন হাসিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিল꧒েন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীন, দৈনিক নয়াদিগন্তের সহ-সম্পাদক মাওলানা লিয়াকত আলী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, কেন্দ্রীয় সহ-বায়তুল মাল সম্পাদক ও যুব 🌜মজলিসের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ফজলুর রহমান ও বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল আশিকুর রহমান জাকারিয়া। এ ছাড়া আরও অনেকে উপস্থ𒆙িত ছিলেন।