• ঢাকা
  • সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১, ২৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিশ্বে প্রতি তিনজন শিশুর একজন ক্ষীণদৃষ্টির


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৪, ০৬:৩৭ পিএম
বিশ্বে প্রতি তিনজন শিশুর একজন ক্ষীণদৃষ্টির
ছবি : সংগৃহীত

বিশ্বের ‍প্রতি তিনজনের একজন শিশু অর্থাৎ এক তৃতীয়াংশ শিশু ক্ষীণদৃষ্টির বা মায়োপিয়ায় আক্রান্ত। যারা মায়োপিয়ায় আক্রান্ত তারা দূরের জিনিস স্পষ্টভাবে দেখতে প☂ায় না। গত তিন দশকে ক্ষীণদৃষ্টিসম্পন্ন শিশুর সংখ্যা বেড়েছে তিনগুণ। এভাবে আগাতে থাকলে এই সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

সম্প্রতি শিশুদের দৃষ্টি নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা হয়েছে। গবেষণাটি ব্রিটিশ জার্নাল অভ অফথালমোলজিতে প্রকাশিত হয়। এ গবেষণায় ছয় মহাদেশের ৫০টি দেশের ৫ মিলিয়নেরও বেশি শিশু ও কিশোর-কিশোরীর তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, বিশ্বজুড়ে শিশুদের দৃষ্টিশক্তি ক্রমাগত খারাপ হচ্ছে। বর্তমানে প্রতি তিনজন শিশুর মধ্যে একজন ক্ষীণদৃষ্🍬টিসম্পন্ন—অর্থাৎ তারা দূরের জিনিস স্পষ্টভাবে দেখতে পায় না।

গবেষণায় সত𝓰র্ক করে বলা হয়, ২০৫০ সাল নাগাদ ক্ষীণদৃষ্টিসম্পন্ন শিশুর সংখ্যা দাঁড়াতে পারে কয়েক মিলিয়নে।

ক্ষীণদৃষ্টির হার সবচেয়ে বেশি জাপানে, ৮৫ শতাংশ। এরপর আছে দক্ষিণ কোরিয়া ৭৩ শতাংশ। ক্ষীণদৃষ্টির সমস্যায় আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে 🐎সবচেয়ে কম (প্রায় ১ শতাংশ) রয়েছে প্যারাগুয়ে ও উগান্ডায়। আর যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রে এ🅘 হার প্রায় ১৫ শতাংশ।

এদিকে ক্ষীণদৃষ্টির হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে গবেষকরা বলছেন, করোনা মহামারির সময় লকডাউনে শিশুরা স্ক্রিনের সামনে বেশি সময় কাটিয়েছে, বাইরে সময় কাটিয়েছে কম। এটি শিশুদের দৃষ্টিশক্তির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এছাড়াও রয়েছে জিনগত কারণꦉ। অর্থাৎ বাবা-মায়ের কাছ থেকে পাওয়া রোগ। আবার কম বয়সে (২ বছর) পড়াশোনা শুরু করার ফলেও মায়োপিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

Link copied!