কꦰলার পুষ্টিগুণ অনেক। কলাতে রয়েছে শরীরের টিস্যু গঠনকারী উপাদান যথা আমিষ, ভিটামিন এবং খনিজসমৃদ্ধ। কলা ক্যালরির যো🥂গানোর সবচেয়ে ভালো একটি উৎস। পাকা কলাতে ভিটামিন ও খনিজ, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, ফোলেট, নিয়াসিন, রিবোফ্লাভিন ও ভিটামিন বি রয়েছে।
এগুলো শরীরকে কর্মক্ষম ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। অনেকে মনে করেন শীতকালে এমনিতেই ঠান্ডা লেগে থাকে। তার ওপর কলা খেলে আরও বেশি ঠান্ডার সমস্যা বেড়ে যায়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিমিত পরিমাণে যেকোনো কিছু খেলে ক্ষতির কিছু নেই। আর কলাতে ভিটামিন সি রয়েছে, যা💎 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকরী।
পুষ্টিকর এই ফল শরীর থেকে কমে যাওয়া মিনারেল ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টের 💖ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে, যা সর্দি কাশি ও জ্বর প্রশমিত করতে পারে । কলা শক্তিবর্ধক খাবার, তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকা থেকে এটিকে বাদ দেওয়া মোটেই উচিত নয়। তবে কারো যদি ঠান্ডা, কাশির প্রবণতা বা অ্যা𝓡জমা থাকে, তাহলে সন্ধ্যার পর কলা না খাওয়াই ভালো।
পুষ্টিবিদদের মতে, কলা খেলে ঠান্ডা লাগে এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। তবে যারা ঠান্ডার সমস্যায় ভুগছ🔯েন বা যাদের এরই মধ্যে ঠান্ডা লেগে আছে, কলা খেলে তাদের শ্লেষ্মা বা মিউকাস বেড়ে ꦍযাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই ঠান্ডার রোগীকে এটি খেতে মানা করা হয়।
কলায় থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বিꦍ যা স্নায়ুকে শান্ত কꦡরে। মানসিক চাপ কাটাতে ফ্যাটি ফুডের থেকে বেশি প্রয়োজনীয় কলা। কার্বোহাইড্রেটে পরিপূর্ণ হওয়ায় কলা রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রেখে স্নায়ুবিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত পাকা কলা শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক ধরণের যৌগ সরবরাহ করে, যা শরীরে🀅 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির 🤪পাশাপাশি শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। এতে করে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।