ত্বকের অস্বাভাবিক পিএইচ লেভেল, দুর্বল রোগ প্রতিরোধক্ষমতা, ঘর্মাক্ত মোজা ও জুতার ব্যবহার, স্বাস্থ্যবিধি না মানা এবং ডায়াবেটিসের কারণে নখ ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হতে পারে। যেকারণেই হোক না কেন চাই নিরাময় ব্যবস্থা। নয়ত নখটি ভেঙে যেতে, এমনকি পুরো নখটি খসে পড়ে যেতে পারে। তাই নখ ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হলেই চিকিৎসা নেওয়া দরকার। তবে তার আগে কিছু ঘরোয়া টিপস অনু🍸সরণ করতে পারেন। বাড়াবাড়ি রকমের সমস্যা না থাকলে ঘরোয়া এসব পদ্ধতিই আপনার নখের স্বাস্থ্য ঠিক করে দেবে। চলুন দেখে নেই-
বেকিং সোডা: যদি আপনার নখ আদ্রতার কারণে ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয় তাহলে বেকিং সোডা কাজে দেবে। গবেষণায়♑ দেখা গেছে, আর্দ্রতার কারণে হওয়া নখের ফাঙ্গাসের আর্দ্রতা বেকিং সোডা শুষে নেয়। এ ক্ষেত্রে যদি আপনি মোজা পরেন তাহলে মোজার ভেতর বেকিং সোডা ছিটিয়ে নিতে পারেন। আর মোজা না পরলে জুতাতেও বেকিং সোডা ছিটিয়ে নিলে কাজে দেবে। আবার বেকিং সোডা ও পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত নখে মেখে রাখতে পারেন। শুকিয়ে এলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
ভিনিগার: নখের ফাঙ্♍গাস দূর করতে বেশ কার্যকর ভিনিগার। এ ক্ষেত্রে এক ভাগ ভিনিগার, দুই ভাগ কুসুম গরম পানি মিশেয়ে এর মধ্যে আক্রান্ত নখ ২০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে। নিয়মিত এই পদ্ধতি অনুসরণে উপকার মিলবে।
হলুদ: হলুদের বেশ কিছু ♏উপকার আছে। এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে বেশ কার্যকর। নখের ফাঙ্গাস দূর করতেও আপনি হলুদ ব্যবহার করতে পারꦆেন। পানির মধ্যে এক চা-চামচ হলুদগুঁড়া নিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। এরপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে উপকার পাবেন।
রসুন: রান্নাঘরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এই উপাদার আপনি আপনার নখের যত্নেও ব্যবহার করতে পারবেন। রসুনে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্ಌগাসরোধী উপাদান। তাই নখের ফাঙ্গাস দূর করতে রসুন কুচি করে তা আক্রান্ত নখের ওপর ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। প্রতিদিন এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ফাঙ্গাসের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।