দ্রব🐭্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে এবং সিন্ডিকেট ভাঙতে লক্ষ্মীপুরে গড়ে তোলা হয়েছে ন্যায্যমূল্ꦅযের বাজার। এখানে অন্যান্য বাজারের তুলনায় কম দামে প্রয়োজনীয় নিতপণ্য কিনতে পারছেন ক্রেতারা। এতে স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ মানুষের মাঝে।
জানা গেছে, স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন সংগঠন ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে জেলার ১১টি স্থানে এই ন্যায্যমূল্যের বাজার স্থাপ🦩ন করা হয়েছে෴। এর মধ্যে জেলা শহরের জুবলী দীঘির পাড়ে প্রথমে একটি বাজার গড়ে তোলা হয়। এরপর শহরের তিতাখা মসজিদের সামনে আরেকটি ন্যায্যমূল্যের বাজার স্থাপন করা হয়।
এসব বাজাꦛরে শাক সবজি থেকে শুরু করে মিলছে মাছ, মাংস ও ডিম। যেখানে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে পণ্য কিনতে পারছেন ক্রেতারা। সবসময় এ বাজারে ক্রেতাদের ভিড় লেগে থাকে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের ব্যাপক সাড়া পাওয়া জেলায় মোট ১১টি বাজার স্থাপন করা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, “দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে জেলা প্রশাসনের এই আয়োজনে এই ন্যায্যমূল্যে𒁏র বাজার স্থাপন করা হয়েছে। এসব বাজারে জনসাধারণ অন্যান্য বাজারের তুলনায় অনেক কম দামে পণ্য কিনতে পারছেন। এতে করে সাধারণ মানুষের মাঝে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে।“
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার জানান, বাজার দর নিয়ন্ত্রণ করতে ও সিন্ডিকেট ভাঙতে ন্যায্যমূল্যের বাজার, সুলভ বাজারের পরিধি বাড়ানো হয়েছে। এতে বিভিন্ন সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা এগিয়ে এসেছেন। নিম্ন আয়ের মানুষ এর সুফল পাচ্ছেন। ন্যায্যমূল্যের বাজার স্থাপনের ফলে ইতোমধ্যে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে পড়েছে। আশা করি এভাবে চলতে থাকলে তারা আর ঘুড়𝕴ে দাঁড়াতে পারবে না।
মানুষের মাঝে স্বস্তি না ফেরা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে। একই সঙ্গে ব🃏াজার মনিটরিং ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।