• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বেরোবিতে আয়নাবাজি

এক গোলাম রব্বানীর জায়গা চাকরি করছেন আরেকজন


বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ২৬, ২০২৪, ০৪:২৪ পিএম
এক গোলাম রব্বানীর জায়গা চাকরি করছেন আরেকজন

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক নিয়োগে ভুয়া পরিচয়ের মাধ্যমে চাকরি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ🦩 উঠেছে। রাজশাহীর বাগমারা থানার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মো. গোলাম রব্বানী নিজেকে এই পদটির প্রকৃত প্রার্থী দাবি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর চাকরি ফেরত চেয়ে আবে𝓀দন করেছেন।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) রেজিস্ট্রার ড. হারুন অর রশিদ বরাবর বৈষম্যের শ💯িকার দাবি করে রাজশাহীর মো. গোলাম রব্বানী তার দরখাস্তের মাধ্যমে জানান, তার নামের সঙ্গে হুবহু মিল রয়েছে এমন একজন প্রার্থী ঠাকুরগাঁও জেলার মো. গোলাম রব্বানীকে (বর্তমানে সহযোগী অধ্যাপক, ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ) জালিয়াতির মাধ্যমে প্রভাষক পদে যোগদান করানো হয়।

অভিযোগকারী মো. গোলাম রব্বানী

দরখাস্তে মো. গোলাম রব্বানী উল্লেখ করেন, ২০০৯ সালের ༺১৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নিয়োগ বোর্ডে তিনি প্রথম হন। পরে ১৯ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার অনুমোদনক্রমে তাকে ২২ ডিসেম্বর নিয়োগপত্র পাঠানো হয়। নিয়োগপত্রে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৪ জানুয়ারির মধ্যে যোগদানের কথা বলা হয়। তিনি ২ জানুয়ারি প্রশাসনিক ভবনে তার যোগদানপত্র জমা দেন।

কিন্তু একই নামের ঠাকুরগাঁও জেলার আরেক ব্যক্তি, যিনি বর্তমানে বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. গোলাম রব্বানী, কৌশলে প্রভাষক পদে যোগ দেন। তৎকালীন প্রশꦫাসনের সঙ্গে যোগসাজশে এই নিয়োগ সম্পন্ন হয়।

অভিযুক্ত মো. গোলাম রব্বানী

১৫ বছর পর পুনরায় নিয়োগ চাওয়ার বিষয়ে আসল গোলাম রব্বানী দাবি করা শিক্ষক বলেন, অনেকেই তাকে আদালতের শরণাপন্ন হতে বললেও তিনি ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কায় তা থেকে বিরত থাকেন। তৎকালীন প্রশাসন রাজনৈতিক ভিন্ন মতাদর্শের কারণে তাকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। শুধু নামের মিল থাকার কারণে তার প্রতি যে অন্যায় করা হয়েছে, তার নিয়োগ লাভের মাধ্যমে এর সুষ্ঠু সমাধান চেয়ে দীর্💙ঘ ১৫ বছরের সকল প্রাপ্য সুবিধাসহ যোগদানপত্র কার্যকর করার অনুরোধ জানান তিনি।

এ বিষয়ে বর্তমান শিক্ষকতায় থাকা গোলাম রব্বানীর সঙ্ജগে দেখা করলে তিনি প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আগামীকালের কথা বলে প্রশাসনিক ভবন থেকে দ্রুত বেরিয়ে যান।

বিশ্ববিদ্যালয়ে🧸র রেজিস্টার ড. হারুন অর রশিদ বলেন, “আমরা অভিযোগ গ্রহণ করেছি। তদন্ত সাপেক্ষে তা খতিয়ে দেখ♛তে হবে।”

Link copied!