শরীর সুস্থতার অন্যতম হচ্ছে ফুসফুস ভালো থাকা। ফুসফুসের সমস্যায় নিশ্বাস নেওয়া কষ্টকর হয়ে যায়। প্রতিদিন যেসব অ🦩ভ্যাসে ফুসফুসের ক্ষতি হয়, এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ধূমপান। যারা নিয়মিত ধূমপান করেন তাদের ফুসফুসে নিকোটিনের আস্তরণ পড়ে। ফুসফুসের স্বাস্থ্য খারাপ হতে থাকে। যার কারণে শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। তাই ফুসফুসে জমে থাকা নোংরা পরিষ্কার করতে কিছু খাবার নিয়মিত খাওয়া প্রয়োজন।
বিশেষজ্ঞরা জানান, ফুসফুস ভালো রাখতে নিয়মিত ব্রকোলি, ফুলকপি, বাﷺঁধাকপি খেতে পারেন। এসব সবজিতে অ্যান্টি অক্সি𒈔ড্যান্ট রয়েছে, যা ফুসফুসের ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে।
এ ছাড়া নিয়মিত আদার রস খেলে ফুসফুস ভালো থাকে। আদায় রয়েছে অ্যান্টি ইমফ্ল্যামেটরি গুণ। এটি ব𝕴্রঙ্কাইটিস এবং অ্যাজমার মতো সমস্যা থেকেও রেহাই দেয়। যা ফুসফুসের ডিটক্সিফিকেশন করে। তাই তো সর্দি-কাশিতে আদা চা বানিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
ফুসফুস ভালো রাখতে খেতে পারেন হলুদ। হলুদে রয়েছে ﷽কারকিউমিন। এই যৌগ ফুসফুসের কোষগুলোকে 🍌ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায়। তাই নিয়মিত হলুদ দুধ খেতে পারেন। দুধে সামান্য হলুদ গুড়ো মিশিয়ে জ্বাল দিন। এরপর এটি পান করুন। ফুসফুস ভালো থাকবে।
যারা নিয়মিত চা পান করেন তারা গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস কর🍃ুন। এটি ফুসফুসের ডিটক্সিফিকেশনের জন্য খুবই কার্যকর। এর পাশাপাশি ফুসফুসের কাজকে মসৃণ করে। সকালের নাশতায় এক কাপ গ্রিন টি খেতে পারেন নিয়মিত।
ফুসফুস ভালো র♓াখতে খেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের লেবুও। খাবারে প্রতিদিন ♔লেবু রাখুন। এটি ভিটামিন সি। যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া আঙুর ও বেদনা ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বেদানায় রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা ফুসফুসকে ভালো রাখে।
এ ছাড়া রান্নার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় রসুনের উপরও ভরসা রাখতে পারেন। এটি ফুসফুসকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। রসুন খেলে রেসপিরেটরি ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখে। এটি ডিটক্সিফিকেশনেও কাজ করে💛।