• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আবারও কি এক হচ্ছেন অপু-শাকিব?


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৩, ০৫:১০ পিএম
আবারও কি এক হচ্ছেন অপু-শাকিব?

ঢালিউডে প্রায়ই ✤আলোচনা সমালোচনায় আসেন শাকিব-অপু। তাদের বিচ্ছেদ ও সন্তান আব্রাম খান জয়কে নিয়েও দশর্কদের আগ্রহ ছিল চড়মে। সম্প্রতি শাকিব ও অপুর মধ্যকার দুরত্ব কমছে এমন গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে ফিল্মপাড়ায়।

সম্প্রতি অপু বিশ্বাস ভারতীয় এক꧃ সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দেন। সেখানে তিনি শাকিব খানের পরিবারকে নিয়ে বেশ প্রশংসা করেছেন।

সাক্ষাৎকারে অপু বিꦆশ্বাস বলেছিলেন, “অনেক সময় এমন কিছু বলে ফেলি, পরে তা শুধরে নেওয়ার জায়গা থাকে না। আমি তো চাইলেও সেটা মুছতে পারব না। আসলে যখন কথাগুলো বলেছিলাম, ওদের প্রতি রাগ ছিল, আমি একটু অবসাদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমি ওদের (শাকিব খান ও তার পরিবার) কাছে ক্ষমা চাইতে চাই। আমার শ্বশুর-শাশুড়ি খুব ভালো মানুষ। আমি ভাগ্যবান তাদের পেয়েছি, আমার জীবনে বাবা-মায়ের ঘাটতি পূরণ করছেন।”

এরপর দেশীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে অপু জানান, সাবেক স্বামী শাকিব খানের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হতে শুরু করেছে। শাকিব খানের সঙ্গে এখন অপুর প্রায়ই কথ෴া হয়। ব্যক্তিগত বিষয়ের বাইরে কাজ নিয়েও ꦏপরামর্শ দেন অপুকে।

অপুর একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়। পড়াশোনা করছে রাজধানীর একটি 💙ন𓆏ামীদামি স্কুলে। শাকিব-অপু মিলে জয়কে স্কুল থেকে আনা-নেওয়া করেন।

এ বিষয়ে অপু বিশ্বাস বলেন, “কখনো শাকিব🍰 রেখে আসে, আমি নিয়ে আসি। আবার আমি রেখে🍰 আসি, শাকিব নিয়ে আসে। তা ছাড়া শাকিব আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার বা মিডিয়াতে কাজের ব্যাপারেও মাঝেমধ্যে পরামর্শ দেয়।”

বিচ্ছেদ ভুলে আবারও কী এক ছাদের নিচে আসছেন তারা? এমন প্রশ্নের উত্তরে সংবাদমাধ্যমে অপু বিশ্বাস বলেন, “সেটা𝕴 এখন বলব না, সময় বলে দেবে। আগে কী করেছে না করেছে, সেটা আমি জানি না। শাকিবের এখন অন♕েক পরিবর্তন লক্ষ করছি। সন্তান, পরিবার-পরিজনের প্রতি দারুণ আবেগ কাজ করে তার। শাকিব একজন ভালো মনের মানুষ।”

আব্রাম খান জয় এখন প্রায়ই শাকিব খানের বাসায় থাকে। সেখানে জয় সময় কাটায় দাদা-দাদির সঙ্গে। এই সূত্রে শাকিবের বাসায় যাতায়াত বেড়েছে অপুর। ঢালিউড কুইন অপুও স্বীকার ক🌌রেছেন বিষয়টি। অপু বলেন, “আমার মা-বাব꧑া নেই। শ্বশুর-শাশুড়িই এখন আমার মা-বাবা। তারা আমাকে একেবারেই মেয়ের আদরে দেখেন। আমার মা মারা যাওয়ার পর কাছের মানুষদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকার বিষয়টি আমি নিজ থেকে বেশি অনুভব করেছি। এতে তাদের সঙ্গে সম্পর্কটা আরও গাঢ় হয়েছে আমার।”

Link copied!