এ আর রহমান এমন একজন শিল্পী, যার জীবনে দুঃখপূর্ণ অধ্যায় রয়েছে। লড়াই-সংগ্রাম করেꦰ ধাপে ধাপে তিনি সাফল্যের শিখরে উঠেছেন। অস্কারজয়ী এ শিল্পী বিশ্বসংগীতে ভারতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।
সম্প্রতি দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন ভারতীয় অস্কারজয়ী সুরকার ও সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। স্ত্রী সায়রা বানুর সঙ্গে দীর্ঘ ২৯ বছরের দাম্পত্য জীবন কাটানোর ⭕পর বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেন তারা। কিন্তু যাকে বিয়ে করার জন🐭্যই ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন সেই সায়রার সঙ্গে বৈবাহিক জীবনে দাঁড়ি!
জানা গেছে, জন্মের পর নামকরণ♈ হয় এএস দিলীপ কুমার। কিন্তু ২৩ বছর বয়সে ধর্ম পরিবর্তন করে হন এআর রহমান। বর্তমানে বিবাহবিচ্ছেদের কারণে আলোচনার কেন্দ্রে সুরকারের ব্যক্তিগত জীবন। স্ত্রী সায়রা বানুর সঙ্গে দীর্ঘ ২৯ বছরের বৈবাহিক জীবনে দাঁড়ি।
খবরটি প্রকাশ্যে আসার পর নেটদুনিয়ায় এভাবেই চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। কিন্তু, সত্যিই কি তাই? ঠিক কী কারণে ধর্ম পরিবর্তন 🍸করেছিলেন এআর রহমান?
১৯৯৫ সালে সায়রা বানুর সঙ্গে বিয়ে সেরেছিলেন তিনি। কিন্তু তার অনেক আগেই ধর্ম পরিবর্তন করেছিলেন এআর রহমান। তখন শিল্পীর বয়স মাত্র ২৩। এআর 𒆙রহমানের বাবা দীর্ঘ দিন ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। তার শেষের দিনগুলোতে সাহায্য করেছিলেন একজন সুফি রোগ নিরাময়কারী। এআর রহমানের জীবনে তার ব൩িরাট প্রভাব ছিল। তার পরামর্শ মেনে চলতেন শিল্পী। সেখান থেকেই ধর্ম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
পেসমেকার, ক্য𒀰ানসারಞ নিয়েও নিয়মিত শুটিংয়ে, নিজের লড়াই নিয়ে জানালেন বাসন্তী চট্টোপাধ্যায় এক হিন্দু জ্যোতিষীর পরামর্শে শিল্পী বেছে নেন ‘আবদুল রহমান’ নামটি। পরে নামের সঙ্গে ‘আল্লাহ রাখা’ নামটি যোগ করেন তার মা।
এদিকে নিজের 🧜বিবাহবিচ্ছেদ🦋ের বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়েছেন এ আর রহমান। সেখানে তিনি লিখেছেন, “আমরা ভেবেছিলাম, অন্তত ৩০তম বছরে পৌঁছাতে পারব। কিন্তু এই শেষটা আমরা কল্পনাতেও ভাবিনি।”
বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত দুজনেরই। কিন্তু তাও এই সিদ্ধান্ত যে মোটেই সহজ নয়, তা স্পষ্ট এ আর রহমানের পোস্টে। তিনি লেখেন, “হৃদয় ভাঙার ভারে ঈশ্বরের ꦜআসন পর্যন্ত আজ কেঁপে উঠতে পারে। যদিও, এই দুঃখের মাঝেও আমরা জীবনের অর্থ খোঁজার চেষ্টা করছি। হয়তো ভ🐼েঙে যাওয়া অংশগুলো আর কখনোই আগের মতো জোড়া লাগবে না।”