• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


এন্টিগা টেস্ট

বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা কেমার রোচ যা বললেন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ২৬, ২০২৪, ০১:০৮ পিএম
বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা কেমার রোচ যা বললেন
সতীর্থের সঙ্গে উইকেট লাভ উদযাপন কেমার রোচের। ছবি : সংগৃহীত

অ্যান্টিগায় প্রথম ক্রিকেট টেস্টে সোমবার চতুর্থ দিনের খেলা শেষে অনেকটাই এগিয়ে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাসকিন আহমেদের ক্যারিয়ারসেরা বোলিংয়ের কল্যাণে দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে মাত্র ১৫২ রানে অলআউট করলেও বাংলাদেশের সামনে ছিল বড় লক্ষ্য। প্রথম ইনিংসে ১৮১ রানে পিছিয়ে থাকায় জয়ের জন্য বাংলাদেশে☂র লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৩৪ রান।

ভালো বোলিং করলেও প্রায় দেড়দিন সময়কে কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে। দ্বিতীয় ইনিংসে ৭ উইকেট হারিয়ে তারা দাঁড়িয়ে আছে বড় হারের সামনে। চতুর্থ দিন শেষে বাংলাদেশের রান ৩১ ওভারে ৭ উইকেটে ১০৯। জয়ের জন্য শেষ দিনে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২২৫ রান, আর ওয়ে♏স্ট ইন্ডিজ𝓰ের ৩ উইকেট।

সংবাদ সম্মেলনে কেমার রোচ বলেন, ‘আমাদের বোলিং গ্রুপের প্রশংসা না করে উপায় নেই। ভেরি হাইলি স্কিলফুল বোলিং গ্রুপ। আমাদের মধ্যে যোগাযোগ আর বোঝাপড়া ভালো ছিল। বল হাতে ভালো একটা শুরু চাচ্ছিলাম। আমি ও জায়ডেন সেই শুরুটা করতে পেরেছি। আরও এক-দুটি উইকেট তুলে নিতে পারলে ভালোও হতো।’ 

বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসে ৩ উইকেট পাওয়া পেসার রোচ বলেন, ‘দলে♎র ছেলেরা নিজেদের মেলে ধরেছে। দ্বিতীয় ইনিংসে কাজটা সহজ ছিল না, প্রথম ইনিংসে অনেকক্ষণ ব্যাট করতে হয়েছে। তবে বল হাতে যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ফ্যান্টাস্টিক। বোলিং গ্রুপের প্রশংসা করতে চাই। নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া দারুণ ছিল, দারুণ ইউনিট, এর অংশ হতে পেরে আমি খুবই খুশি।’

রোচ বলেন, ‘আশা ছিল বাংꦍলাদেশের ব্য꧂াটারদের জন্য যতটা সম্ভব কঠিন করে তোলা। রান রেট কম রেখে ভালো জায়গায় বল করে ব্যাটারদের চাপে রাখা। বোলাররা সেই কাজ খুব ভালোভাবে করেছে। দ্রুতই দুটি উইকেট চলে যায়, আমি একটা পাই আরেকটা জায়ডেন। এরপর আরও পাঁচটি উইকেট পড়েছে। যে এনার্জি নিয়ে ছেলেরা বল করেছে আমি খুবই খুশি।’

রোচ, ‘আমি আমার ♌সময়টা খুব উপভোগ করছি। উইকেট থেকে সুবিধা পাচ্ছি। মানিয়ে নেওয়ার সব ধরনের চেষ্টা করছি। ক্যারিবিয়ানের বেশিরভাগ দেশেরಌ চেয়ে এখানে বেশি মুভ করে। পেস ইউনিটের ছেলেদের সাথে সময় কাটানোটা খুবই উপভোগ্য।’

Link copied!