• ঢাকা
  • রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১, ২ রবিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সালমান শাহকে নিয়ে ‘স্বপ্নের রাজকুমার’ নির্মাণে বাধা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৪, ১২:০৭ পিএম
সালমান শাহকে নিয়ে ‘স্বপ্নের রাজকুমার’ নির্মাণে বাধা
সামিরা, সালমান শাহ, নীলা চৌধুরী

এক সময়ের তুমুল জনপ্রিয়🍒 নায়ক সালমান শাহকে নিয়ে ‘স্বপ্নের রাজকুমার’ শিরোনামে সিনেমা নির্মাণ করতে চেয়েছিলনে ক খ্যাতিমান নির্মাতা ছটকু আহমেদ। তবে  ‘স্বপ্নের রাজকুমার’ বাধা দেন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। তিনি আপত্তি জানান সিনেমাটি না করতে।

এই নিয়ে ছটকু আহমেদ জানিয়েছেন, সালমান-সামিরার প্রেমকাহিনি পর্দায় তুলে ধরার পরিকল্পনা ছিল নায়কের প্রথম সিনেমার নির্মাতা সোহানুর রহম🅰ান সোহানের। সামিরার কাছে তাঁদের প্রেমকাহিনি শুনে সাজিয়েছিলেন গল্প। গত বছর সোহানের মৃত্যুর পর সেই গল্পে প্রাণ দ🤪িতে চেয়েছেন ছটকু আহমেদ। নতুন করে শুরু করেছিলেন প্রি-প্রোডাকশন। শিল্পী নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন বিভিন্ন জেলা থেকে অডিশনের মাধ্যমে। কিন্তু নীলা চৌধুরী আপত্তি জানালে তা বন্ধ হয়ে যায়।

ছটকু আহমেদ বলেন, ‘২০২০ সালে সোহান সিনেমাটির উদ্যোগ নিয়েছিল। সেই সময় আমি আর সোহান সামিরার সঙ্গে কথা বলে সিনেমার গল্প সাজিয়েছিলাম। তাঁদের প্রেমকাহিনি অনেক সিনেম্যাটিক। সামিরা꧟র মুখে সেই গল্প শুনে আমাদের ভালো লেগেছিল। এ বছর সালমানেಞর জন্মদিনের আগে আমার গল্পটির কথা মনে পড়ে। সালমান ও সোহানের স্মরণে সিনেমাটি তৈরির উদ্যোগ নিই। সামিরার সঙ্গে যোগাযোগ করলে সে সম্মতি দেয়। খবর পেয়ে কয়েকদিন আগে নীলা চৌধুরী লন্ডন থেকে ফোন করে আমাকে জানান, সালমানকে নিয়ে কোনো সিনেমা বানানো যাবে না। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া আছে তাঁদের। নীলা চৌধুরীর এ সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে সিনেমাটির কাজ স্থগিত করেছি।’

স্বপ্নের রাজকুমার সিনেমাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়েছেন নির্মাতা, আছে আক্ষেপও। ছটকু আহমেদ বলেন, ‘এটি সালমানের বায়োপিক নয়; দুই তরুণ-তরুণীর প্রেমকাহিনি। এই গল্পে নীলা চৌধুরীর তেমন ভূমিকা নেই। এরপরেও কেন তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, সেটা আমার বোধগম্য নয়। গল্পটি সামিরার। তাই সামিরার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। সামিরার সঙ্গেඣ আমার ছবি দেখার পর সালমানের ♉বেশ কয়েকজন ভক্ত গালাগাল করেছে। সব মিলিয়ে এখন আর সিনেমাটি নিয়ে ভাবতে চাইছি না।’

ছটকু আহমেদ আরও বলেন, ‘এ নিয়ে বাগ্‌বিতণ্ডায় জড়াতে চাই না। এই গল্পটা আটকে থাকলে তাঁদের কী উপকার হবে, সেটা বুঝতে পারছি না। ২৮ ব✤ছর ধরে হত্যা-আত্মহꦍত্যা নিয়ে যে চিৎকার করা হচ্ছে, তাতেই-বা সালমানের কী লাভ হলো? এই সময়ের মধ্যে তো সালমানের নামে কোনো একটা ইনস্টিটিউট হয়নি, তাঁকে নিয়ে কোনো বই বের হয়নি। তাঁদের মুখে একটাই গল্প—হত্যা, নাকি আত্মহত্যা?’

আপাতত কাজ বন্ধ হয়ে গেলেও ভবি🀅ষ✤্যতে সিনেমাটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে করতে পারেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন ছটকু আহমেদ।

Link copied!