• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


উচ্ছ্বসিত রুনা খান


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৩, ২০২৪, ১২:০২ পিএম
উচ্ছ্বসিত রুনা খান
অভিনেত্রী রুনা খান। ছবি: ফেসবুক থেকে

জাতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী রুনা খান। ওয়েব ফিল্ম ‘অসময়’-এ অভিনয় করে এখন আলোচনায় জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী। ঠিক তখনই তার জীবনে ঘটল অন্য রকম এক ঘটনা। অভিনয়জীবনে দুই দশকের বেশি সময় পার করলেও এবারই প্রথম র‍্যাম্পে হাঁটার অভিজ্ঞতা হলো ত🔯ার। এই অভিনয়শিল্পী ঢাকার তেজগাঁওয়ের আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত খাদি উৎসবের মঞ্চে শো স্টপার হিসেবে অংশ নিলেন। প্রথমবারের ম🌠তো র‍্যাম্পে হেঁটে ভীষণ উচ্ছ্বসিত এই অভিনয়শিল্পী।

র‍্যাম্পে হাঁটার অভিজ্ঞতা নিয়ে বললেন, ‘২০০৪ সালের কথা। তখন পাক্ষিক আনন্দধারায় একটা ফটোশুটে অংশ নিয়েছিলাম। সেই ফটোশুটে দিহান আপু সারা দিন ধরে আহ্লাদ করে বলেছিলেন, “তুই র‍্যাম্পে কাজ কর। তোর উচ্চতা, ফিগার—সবই উপযুক্ত।” আমার কাছে তখন মনে হয়েছিল, এটা কি আমার কাজ? আমি কি আদৌ পারব? র‍্যাম্প ও অভিনয়—দুটো দুই ধরনের কাজ। আমার যদি শেষ পর্যন্ত কোনোটাই না হয়, সে জন্য আমি আসলে অভিনয়কে বেশি গুরুত্ব দিয়েছ🎐ি। দিহান আপু এ–ও বলেছিলেন, “আর কিচ্ছু না করলেও শুধু বিবি আপার (বিবি রাসেল) সঙ্গে কাজ করতে পারিস।” তখন তিনি আমাকে রাজি করাতে পারেননি। কারণ, আমার মনে হয়েছিল, আমি পারব না।’

২০০৪ সালে না পারলেও শেষ পর্যন্ত রুনা র‍্যাম্পে হাঁটলেন ২০ বছর পর। নতুন অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে রুন✃া বললেন, ‘খাদি ফেস্টিভ্যালে হাঁটলাম। আমাদের দেশি পণ্য, দেশি ঐতিহ্য, বেশির ভাগ ডিজাইনার আমাদের দেশি।🤪 মাহিন আপার ডিজাইন করা পোশাকে শো স্টপার হয়ে কাজ করার সুযোগ পেলাম।

মনে হয়েছে, এটা আমার জন্য শুধু সুযোগ নয়, সম্মানেরও। আমার সঙ্গে আফরোজা পারভীন আপা (বিউটিশিয়ান) যোগাযোগ করেন। তিনি পুরো ব্যাপার আমাকে বুঝিয়ে বলেন। মাহিন আপাও আমাকে বার💟বার বলেছিলেন, “মডেল হিসেবে তোমাকে দেখতে চাই না, তুমি যা, তা–ই দেখতে চাই। রুনা খানের ব্যক্তিত্ব এখানে দেখতে চাই। তুমি যেভাবে হাঁটো, সেভাবেই হাঁটবে, মডেলদের মতো নয়।” শেষ পর্যন্ত তো আমার দু♒র্দান্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে।’

র‍্যাম্পে ছিলেন রুনা খানের একমাত্র মেয়ে রাজেশ্বরী। সে প্রসঙ্গও উ💙ঠে এল কথায়। তিনি বললেন, ‘আমার মেয়ে তো ভীষণ খুশি, ভীষণ গর্বিত তার মাকে এভাবে দেখে। এটা আমার জন্যও খুব আবেগের ব্যাপার ছিল। কাজটা এত বেশি উপভোগ করেছি, ভবিষ্যতেও এ রকম সম্মানজনক সুযোগ পেলে আরও করব।’

 

Link copied!