বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কিছু সদস্য ফেসবুকে সহকর্মী, অধ্যক্ষ ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে অশোভন, অনৈতিক, শিষ্টাচারবহির্ভূত ও উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন বলে জ🧔ানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এ জন্য এসব কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে মাউশি।
বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) ‘জরুরি নোটিশে’ মাউশি এ হু🌌ঁশি🐟য়ার করেছে।
নোটিশে বলা হয়, দেখা যাচ্ছে, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কিছু সদস্য ফেসবুকে তাদের ব্য꧅ক্তিগত ওয়াল ও বিভিন্ন গ্রুপে সহকর্মী🍷, অধ্যক্ষ ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে অশোভন, অনৈতিক, শিষ্টাচারবহির্ভূত ও উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন।
এতে শিক্ষা ক্যাডার, মাউশি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা, সরকারি কর𓄧্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রকাশিত ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারসংক্রান্ত নির্দেশিকা, ২০১৮’–এর পরিপন্থী।
নোটিশে আরও বলা হয়, কর্মকর্তারা যেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান বিষয়টি মনিটরিং করবেন। আর কোনো কর্মকর্তা বা কোনো ব্যক্তি কারও কনট𝓡েন্ট বা পোস্টে সংক্ষুব্ধ হলে কনটেন্ট বা পোস্ট প্রদানকারীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রমাণসহ মাউশিতে আবেদন করতে বলা হয়েছে নোটিশের মাধ্যমে।
মাউশির মহাপরিচালক নেহাল আহমেদ এ নোটিশ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কিছু কিছু কর্মকর্তা গালাগাল করে ফেসবুকে বক্তব্য দেন, যা কোনꦚোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।