• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শিশু ইমন হত্যায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড


সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২২, ০৬:৫১ পিএম
শিশু ইমন হত্যায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় শিশু ইমন হোসেনের ৯ টুকরা লাশ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় দুই নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া চারজনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদাল🦩ত।

রোববার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক বেগম সাবিনা ইয়াসমিন এ রায় ঘোষণা করেছেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন— ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের কানাইনগর এলাকার আবদুস সামাদের ছেলে সিরাজ (৪৫), আহম্মদ আলী (৫৫), আমানউল্লাহর ছেলে নাহিদ (২১), আহম্মদের ছেꦦলে সেন্টু মিয়া (২৫)। যাবজ্জীবনপ্র🦄াপ্তরা হলেন— সিরাজুল ইসলাম সিরাজের স্ত্রী সালমা (৪২) ও আহমেদের স্ত্রী হোসনে আরা (৪৭)। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন— মন্টু মিয়া (২২), আমানউল্লাহর স্ত্রী আয়েশা (৪০), সিরাজুল ইসলাম সিরাজের ছেলে মামুন (২৪) ও খোরশেদ।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর জাসমিন আহমেদ বলেন, “ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের কানাইনগর এলাকায় মসজিদের ইমামের ꧅বেতন দেওয়া কেন্দ্র করে ২০১১ সালে ইমনের বড় ভাই ইকবালের (সিঙ্গাপুরপ্রবাসী) সঙ্গে চাচা আহম্মদ আলীর ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ইকবালের লাঠির আঘাতে আহাম্মদ আলীর মাথা ফেটে যায়। এরপর থেকেই তাদের দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেছিল। ওই ঘটনার পর ইকবালকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়ায় তাকে সিঙ্গাপুর পাঠিয়ে দেয় পরিবার। প্রায় দুই বছর পর ইকবালের পরিবারের ওপর প্রতিশোধ নিতে ইমনকে হত্যার পরিকল্পনা করে আহাম্মদ আলী। সে অনুযায়ী, ২০১৩ সালের ১৩ জুন ইমনকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার পর লাশ ৯ টুকরা করে ফেলে দেওয়া হয়। পরে ২২ জুন বাড়ির অদূরে একটি ক্ষেত থেকে টুকরা করা লাশ উদ্ধার করা হয়।”

নিহত ইমন হোসেন (১৩) ফতুল্লার ܫচরাঞ্চল বক্তাবলীর কানাইনগর উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিল। সে চররাধানগর এলাকার ইসমাইল হোসেন ওরফে রমজান মিয়ার ছেলে।

Link copied!