সীতাকুণ্ডে কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪𓄧৩। এ ছাড়া আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রোꦚববার (৫ জুন) সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, “আমি শুধু লাশের পর লাশ গুনে চলেছি। এখন পর্যন্ত ৪৩ জনের লাশ পেয়েছি। এদের মধ্যে অনেকের পরিচয় জানা যায়নি। আরও অসংখ্য লাশ পাওয়া যাবে বলে আমরা আশঙ্ক🐓া করছি।”
এদিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলে😼জ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ৫২ জন এবং অর্থোপেডিক বিভাগে ১০ ভর্তি রয়েছে।
এ বিষয়ে চমেক হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. রফিক উদ্দিন আহমেদ বলেন, “৫২ জন ওয়ার্ডে 🎐ভর্তি রয়েছে। তাদের বেশির ভাগেরই শ্বাসনালি পোড়া। তাদের বাঁচাতে আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি।”
সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার নুরুদ্দিন রাশেদ বলেন, “শনিবা🦹র সা🍰রা রাত থেকে এখন পর্যন্ত আমার সেবা দিয়ে চলেছি।”
শনিবার রাতে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কস🌸ংলগ্ন সীতাকুণ্ডের শীতলপুর এলাকায় ৭🍸০ কানি জায়গার ওপর কনটেইনার ডিপোটি অবস্থিত।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সোনাইছড়ির কদমরসুল এলাকায় অবস্থিত ওই কনটেইনার ডিপোতে রাত আনুমানিক ৯টার দিকে অগ্নিꦓকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। অল্পক্ষণের মধ্যেই তা ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে কুমিরা ও সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর✨্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেন। রাত ১১টার দিকে আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে। তখন হঠাৎ একটি কেমিক্যালবোঝাই কনটেইনারে বিকট শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।