• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


টাঙ্গাইলে কমেছে সবজির দাম


টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২২, ০৪:৪০ পিএম
টাঙ্গাইলে কমেছে সবজির দাম

টাঙ্গাইলে কাঁচা মরিচসহ বিভিন্ন সবজির দাম কমেছে। শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। এছাড়া কেজিতে ১০-১৫ টাকা পর্যন্ত কমেছে বিভিন্ন সবজির দাম। চাহিদার বি🌸পরীতে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকায় দাম কমেছে বলে জানান বিক্রেতারা।

পার্ক বাজারের কাঁচা মরিচ বﷺিক্রেতা লোকমান তালুকদার বলেন, “বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম🔯্বর) মরিচ ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। আজকে বিক্রি করছি ৪০ টাকা। কেউ ৫০-৬০ টাকা বিক্রি করছে।”

ব্যবসায়ীরা জাানান, বাজারে নতুন সবজি আসায় গত সপ্তাহে শিম সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হয়। কেজি ছাড়িয়েছিল ১৪০ টাকা। এটির দাম কমে ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। টমেটো ১০০ টাকা থেকে কমে ৮০ টাকা, গাজর ১০০ টাকা থেকে কমে ৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্🎀ছে।

অন্যান্য সবজি কেজিতে ১০ টাকা থেকে ১৫ ক🃏মেছে। বেগুন ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে, যেখানে গত সপ্তাহে এর দাম ছিল ৭০ টাকা। কাঁকরোল ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, পেঁপে ২০ থেকে ২৫🐽 টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত সপ্তাহে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজির পটল আজ বিক্রি হয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। আগের সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কমে চিচিঙ্গা ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়, করলা ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, ঢেঁড়স ৩০ থেকে ৪০ কেজিতে বিক্রি হয়েছে। প্রতিটি লাউ আকারভেদে ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়। বর্তমানে বাজার স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানা বিক্রেতারা।

পার্ক বাজারের বিক্রেতা তানভীর আহমেদ বলেন, “সিরাজগঞ্জ, নেত্রকোনা, রাজশাহী এসব অঞ্চল থেকে প্রচুর সবজি আমদানি হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি আস🐻ছে রাজশাহীর সবজি। এ জন্য দাম একটু কমছে।”

ক্রেতা পূর্ব আদালত পাড়ার আবু সাইদ বলেন, “দাম কই আর কমলো? আদা ১২০ টাকা কেজিতে 🍃বিক্রি হয়েছে। এভাবে বাড়লে আমর🍌া খাব কী?”

বিক্রেতা ইসমাইল হোসেন জানান, সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা কমেছে আলু ও পেঁয়াজের দাম, তবে পাইকারিতে আদা-রসুনের দাম বাড়লেও আগের দামেই বিক্রি করছেন তারা। পেঁয়াজ গত সপ্তাহে ৫০ থেকে 🦂৬০ টাকা ক𒁃েজি বিক্রি হলেও আজকে ৪০ টাকা কেজি। আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকা। তবে পাল্লা (পাঁচ কেজি) কিনলে আরও কয়েক টাকা কম পড়বে। বিভিন্ন বাজারে দেশি মসুর ডালের কেজি ১২০ টাকা। ভারতীয় মসুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়।

এদিকে ডিম ও মুরগির দাম কমেছে অনেকটাই। বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের প্রতি হালির দর নেমেছে ৪০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। কমেছে ব্রয়লার ম๊ুরগির দামও। বাজারে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা দুই সপ্তাহ আগে ২০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল।

পার্ক বাজারের মুরগি বিক্রেতা শফিকুল ইসলাম বলেন, “মুরগির দাম বাড়বে না কমবে তা বলা যাচ্ছে না। ব♏াংলাদেশে যে জিনিসের দাম বাড়ে তা আর কমে না।”

এ ব্যাপারে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি জানান, বℱ্যবসায়ীরা যাতে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে না পরে সে বিষয়ে আমরা সব সময় সজাগ রয়েছি। প্রতিনিয়তই বাজার মনিটর করা হচ্ছে। 

Link copied!