শেরপুরের মহারশী, সোমেশ্বরী, ভোগাই, চেল্লাখালী, মৃগী ও পুরাতন ব্রহ𝓡্মপুত্র নদের পানির প্রবাহ বাড়ছে। তবে এখনও সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢ𓄧ল আর মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে জেলার খাল-বিল ও জলাশয় কানায়-কানায় পূর্ণ হয়ে উঠছে।
সদর উপজেল💦ার কামারেরচর এলাকার রইস উদ্দিন মোল্লা, তাবিজ উদ্দিন ও হাসমত আলী বলেন, চলমান বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে জেলাꦰর সীমান্তবর্তী শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী, নালিতাবাড়ী ও শেরপুর সদর উপজেলায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।
ꦆএ🌳দিকে পাহাড়ি ঢলের প্রবল স্রোতে ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশী নদীর কাঁচা বাঁধের কয়েকটি স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে অরক্ষিত এই বাঁধ ভেঙে উপজেলা সদর বাজারসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়ন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে মৃগী নদীর পানি বাড়ায় বিভিন্ন এলাকায় কলা চাষি ও মাছ চাষিরা দু꧂শ্চিন্তায় পড়েছেন। ইতোমধ্যে ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ীতে জমিতে উঠতে শুরু করেছে বন্যার পানি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, সোমবার সন্ধ্যা থেকে বুধবা💎র ভোর ৬টা পর্যন্ত জেলায় ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এবং আগামী ৭২ ঘণ্টার পুর্বাভাসে শেরপুরসহ আশপাশের এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।