বর্তমান বিশ্বে স্ট্রোক মানুষের মৃত্যুর চতুর্থ কারণ হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। এ রোগে মস্তিষ্কের অংশবিশেষ নষ্ট হওয়ায় রোগীর দেহে বেশ কিছু শারীরিক অক্ষমতা দেখা দেয়। অত্যধিক মানসিক চাপ, পরিশ্রম, নিজের যত্ন না নেওয়া, সঠিক সময়ে খাবার না খাওয়ার অনিয়ম থেকে স্বাস্থ্যগত নানা জটিল সমস্যার🌺 মুখে পড়তে হচ্ছে মানুষকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, মানুষের জীবনে খাদ্যাভ্যাসের নিয়ন্ত্রণ ও কর্মক্ষমতার নিয়মিত সঠিক পরিচর্যা না করলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। আমাদের প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস রয়েছে যা হতে পারে স্ট্রোকের কারণ। চলুন জেনে নেই সেগুলো ♍কী-
প্রক্রিয়াজাত খাবার
বাইরের প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার প্রবণতা ডেকে আনতে পারে ব্রেন স্ট্রোকের মতো ঝুঁকি। প্যাকেটজাত চিপস্, বিভিন্ন ধরনের কুকিজে লবণ ও নাইট্রেট প্রিজারভেটিভ থাকে🍎। এই বাড়তি লবণ স্ট্রোকের আশঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে ক্রমশ।
ফ্যাটজাতীয় খাবার
প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাটজাতীয় খাবার থাকলে তা রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের ﷽মাত্রা আরও বাড়িয়ে দে🐈য়। এর ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
মদ্যপান
অত্যধিক মাত্রায় মদ্যপান স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায় বলে বক্তব্য বিশেষজ্ঞদের।‘দ্য ল্যানসেট’-এ প্রকাশিত একটি ൲গবেষণা বলছে, নিয়মিত মদ্যপানের অভ্যাস ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। সুস্থ থাকতে মদ্যপান থেকে দূরে থ💛াকাই শ্রেয়।
ধূমপান
ধূমপানের ফলে শরীরে অসংখ্য ক্ষতিকর পদার্থ প্রবেশ করে। এমনকি, পরোক্ষ ধূꩵমপানেও প্রবল ক্ষতি হয় শরীর🐼ের। রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা যায় কমে। ফলে ফুসফুসের পাশাপাশি ক্ষতি হয় সংবহনতন্ত্রেরও।
ভিটামিন সি-র পরিমাণ কমে গেলে
ভিটামিন সি-র পরিমাণ শরীরে কমে গেলেও এমন ব্রেট স্ট্রোকের আশঙ্কা অনেকটা বেড়ে যায়। বিশেষ করে হ্যামোরেজিক স্ট্রোক ডেকে আনে এই ভিটামিনের ঘাটতিℱ।
ব্যাথানাশক ওষুধ
ব্যথানাশক ওষুধ খেলে ব্রেন স্ট্রোক তো বটেই, সেই সঙ্গে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কাও থাকে। তাই যে কোনও সময়েই ব্যাথ✨ানাশক ওষুধ খাবেন না।
