• ঢাকা
  • রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১৭ ভাদ্র ১৪৩১, ২৬ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘আমি জীবিত আছি, ভালো আছি’ বললেন লাঞ্ছনার শিকার সেই ব্যক্তি


শেরপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ১৬, ২০২৪, ০৫:৩৬ পিএম
‘আমি জীবিত আছি, ভালো আছি’ বললেন লাঞ্ছনার শিকার সেই ব্যক্তি

রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে দুর্বৃত্তদের হাতে লাঞ্ছনার শিকার হন আবদুল কুদ্দুস মাখন নামের এক ব্যক্তি। এরপর ওই ঘ♓টনার এক🎃টি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

অনেকে সেই ভিডিও শেয়ার করে হামলাকারীদের বিচার চান। আবার হেনস্তার শিকার হয়ে ওই ব্যক্তি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন বলেও ফেসবুকে পোস্ট করেন অনেকে। তবে আবদুল কুদ্দুস মাখন সুস্থ্য আছেন বলে গণমাধ্যমকে নিজেই তিনি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “আমি বেꦆঁচে আছি, ভালো আছি।”

হেনস্তার শিকার আবদুল কুদ্দুস মাখনের গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নকলা উপজেলার নারায়ণখোলা🅠 এলা��কায়।

আবদুল কুদ্দুস মাখন বলেন, “আমি প্রতিবছর শোক দিবসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডি ৩২-এ তার বাসভবনে যাই। গতকাল (১৫ আগস্ট) সকালে আমি আমার বাসা থেকে বের হয়ে ধানমন্ডি ৩২-এ গেলে আমার ওপর তারা হামলা এবং অনেক মারধর করে। আমি বঙ্গবন্ধুর একজন সৈনিক। বর্তমানে আমার কোনো পদবি নেই। আমি বঙ্গবন্ধুকౠে ভালোবাসি। আমরা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে ২০০৭ সালে বঙ্গবন্ধু যুব পরিষদ নামে একটি সংগঠন করেছিলাম। আমরা এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে স্মৃতিচারণ করতাম।”

মাখন আরও বলেন, “আমি ওই সংগঠনের একজন🌼 প্রতিষ্ঠাতা ছিলাম। পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেছি। আমি ৯০ দশকে ময়মনসিংহ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে ছিলাম। এটা আমাকে দিয়েছিলেন আলহাজ মতিউর রহমান প্রিন্সিপাল। আমি বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি, বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির লালন করি। আমাকে যারা গতকাল লাঞ্ছিত করেছে, আল্লাহ সবার সঠিক বিচার করবেন। আর আমি জীবিত আছি, ভালো আছি। সবাই আম♉ার জন্য দোয়া করবেন।”

এদিকে মৃত্যুর গুজব নিয়ে তার বড় ছেলে সিরাজ উল কুদ্দুস ইমরান ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লেখেন, “আমার বাবা মারা যায়নি, এটা গুজব। আমার বাবা জীবিত আছেন। এখন পর্যন্ত অনেকটাই সুস্থ আছেন। তাকে বেঁধে বেধড়ক পিটিয়ে মোবাইল ও সব টাꩲকা নিয়ে গেছে। বাসায় তার চিকিৎসা চলছে। এখন আপনাদের যদি মনে হয় তাকে মেরে ফেলবেন, তাহলে বাসায় আসতে পারেন। আমাদের সবাইকে মেরে ফেলতে পারেন। আমাদের পরিবারের সবাই মরার জন্য প্রস্তুত...।”

বাবার লাঞ্ছিত হওয়ার বিষয়ে মামলা করার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে সিরাজ উল কুদ্দুস বলেন, “এখন যে 🌃পরিস্থিতি তাতে কোথাও সঠিক বিচার পাওয়া যাবে না। তাই এখন মামলা করে কোনো লাভ নেই। আমাদের একটাই কথা—আমার বাবা যেমন লাঞ্ছিত হয়েছে আর কেউ যাতে এরকম লাঞ্ছিত না হয়। দেশবাসীর কাছে আমার বাবার সুস্থতার জন্য দোয়া চাই।”

আবদুল কুদ্🌌দুস মাখন কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সাবেক সহসভাপতি কৃষিব▨িদ বদিউজ্জামান বাদশার সঙ্গে রাজনীতি করতেন।

Link copied!