ককꦆ্সবাজার চকরিয়ার সংসদ সদস্য ও আ🃏ওয়ামী লীগ নেতা জাফর আলম দুদক কার্যালয়ে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিয়েছেন। এসময় প্রায় দুই ঘণ্টা দুদক কার্যালয়ে তিনি অবস্থান করেন ।
মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে কক্সবাজারে দুদকের সমন্বিত কার্যা🧜লয়ে আসেন জাফর আলম।
এসময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী শাহেদা বেগম। তিনি চকরিয়া পৌরসভার পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স𒀰হকারী শিক্ষক। ছেলে তানভী🎐র আহমদ সিদ্দিকী তুহিন ও মেয়ে তানিয়া আফরিনও তাদের সঙ্গে দুদক কার্যালয়ে আসেন।
দুর্নীতির অভিযোগ উঠায় তাদের তলব 🐓করে দুদক। প্রায় দুই ঘণ্টা দুদক কার্যালয়ে থাকার পর জাফর আল♉ম একা বের হয়ে দ্রুত গাড়িতে উঠেন।
সাংবাদিকরা ভিড় করলে তিনি বলেন, ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকা ꦛযায় না। এটাই লিখেন আপনাꦆরা।”
আর তার স্ত্রী-সন্তান꧋রা দুদক কার্যালয় থেকে বের হন সাড়ে তিন ঘণ্☂টা পরে।
তানভীর আহমদ সিদ্দিকী তুহিন সাংবাদিকদের উদ্দেশে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “ছবি🅘-ভিডিও বেশি বেশি নেন। পরে দেখা যাবে। সরকারি মেগা প্রকল্পে অনিয়ম-দুর্ಞনীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে আমার পিতা (এমপি জাফর) প্রতিবাদ করেছেন। যারা ইতোমধ্যে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদের কবলে পড়েছেন তাদের একটি চক্র আমাদের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দিয়েছেন। এর কোনো ভিত্তি নেই।”
জানা গেছে, দুদকে অভিযোগ পড়েছে, এই পরিবার সরকা♈রি জমি, চিংড়ির ঘের, জলমহাল দখল, মাদক কারবার, চাঁদাবাজি ও অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সম্পদের মালিক হয়েছেন।
গত ২৪ আগস্ট দুদকের কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন এক চিঠিতে সংসদ 🅷সদস্য জাফর আলম, স্ত্রী শাহেদা বেগম, ছেলে তানভীর আহমদ সিদ্দিকী তুহিন ও মেয়ে তানিয়া আফরিনকে দুদক কার্যালয়ে হাজির হয়ে সম্পদের হিসাব দিতে বলেন। গত ৪ সেপ্টেম্বর তাদের তলব করা হয়েছিল। কিন্তু ওইদিন চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন থাকায় জাফর সময় চেয়ে আবেদন করেন। মঙ্গলবার ছিল সেই সময়।
🌱দুদক কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দিন এ বিষয়ে কথা বলতে রাজী হননি।
