বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলায় চলতি দাখিল পরীক্ষায় মোবাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের দায়ে যুবককে আটক করা হয়েছে। এই ঘটনায় পরীক্ষাকেন্দ্রের সহকারী কেন্দ্র সচিবসহ দায়িত্বরত ২১ শিক্ষককে কেন্দ্রের দায়িত🅺্ব থেকে এক বছরের জন্য অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
রোববার𒊎 (৩ মার্চ) বেলা ১০টার দিকে ইংরেজি প্রথমপত্র পরীক্ষা শুরুর পরপরই পোলেরহাট আজহারিয়া দাখিল মাদ্রাসা উপকেন্দ্রে প্রশ্ন ফাঁসের এই ঘটনা ঘটে। যা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হাতে ধরা পড়ে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামল﷽া করা হয়েছে।
আটক যুবক মো. আলামিন খান (২১) পুটিখালি ইউনিয়নের সোনাখালি গ্রামের মো মাসুদ খানের ছেলে। জড়িত সন্দেহে আটকরা হলেন- ফুলহাতা দারুল কুরআন ফজলুল করিম দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক আব্দুল আলিম, পঞ্চকরণ সিরাজ স্মৃতি দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক নজরুল গাজী এবং সোনাখালী আহমাদিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক ইয়াকুব মাওলানা। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন উপজেꦆলা কর্মকর্তা এসএম তারেক সুলতান।
তারেক সুলতান বলেন, “এটি একটি চক্র। এই চক্রের সঙ্গে অনেকেই জড়িত। আমরা আল আমিনের ফোনে প্রশ্নপত্র পেয়েছি। সে শিক্ষার্থীদের কাছে উত্তর সরবরাহ করছিল। প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে আল আমিনসহ তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। এছাড়া ওই কেন্দ্রে দায়িত্বরত ২১ শিক্ষককে পরীক্ষার দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া✃ হয়েছে। নতুন করে নিয়োগ দেওয়া কক্ষ পরিদর্শক𒆙েরা পরবর্তী পরীক্ষাগুলোতে দায়িত্ব পালন করবেন।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মুস্তাফিজুর র𒈔হমান বলেন, “মোবাইল ফোনে প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বহিরাগত আলামিন খানসহ তিনজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।”