• ঢাকা
  • শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘আন্ডারডগ’ তকমা নিয়ে মাথা ব্যথা নেই উইলিয়ামসনের


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ১৫, ২০২৩, ১০:৪২ এএম
‘আন্ডারডগ’ তকমা নিয়ে মাথা ব্যথা নেই উইলিয়ামসনের

টানা তৃতীয়বারের মতো ফাইনালের খেলার স্বপ্ন নিয়ে আজ (বুধবার) প্রথম সেমিফাইনালে খেলতে মাঠে নামছে নিউজিল্যান্ড। তাদের প্রতিপক্ষ ভারত। যারা এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত কোন ম্যাচে হারেনি। তবে, আসরের শুরুটা নিউজিল্যান্ডে হয়েছিল দুর্দান্ত। প্রথম চার ম্যাচের চারটিতেই জয় পেয়েছিল কিউইরা। কিন্তু এরপরই ছন্দপতন। হেরে বসে টানা চার ম্যাচ। শেষ ম্যাচে লঙ্কানদের হারিয়ে চতুর্থ দল হিসেবে ওঠে সেমিফাইনালে। দারুণ খেলতে থাকা ভারতের বিপক্ষে নিজেদের আন্ডারডগ ভাবতে কোন সমস্যা নেই নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের। তবে, ভারতকে সহজে ꦉছাড় দিবেন যে তারা সেই আভাসটাও দিয়ে রেখেছে কিউই অধিনায়ক।

গতকাল (মঙ্গলবার) সংবাদ সম্মেলনে কিউই অধিনায়ক অবশ্য শুরুটা করেন রসিকতা দিয়েই। প্রেস কনফারেন্সে বারবার মাইকে ডিস্টা🍸র্ব দেখা দিলেও কেন তাতে কোন বিরক্ত প্রকাশ করেনি। ২০১𓄧৯ সালে এই ভারতকে হারিয়েই ফাইনালের টিকিট পকেটে রেখেছিল নিউজিল্যান্ড। 

তবে, ভারত যে ছন্দে রয়েছে তাদের আটকানো কি সম্ভব এবার-এমন প্রশ্নের জবাবে  উইলিয়ামসন বলেন, “দারুণ প্রশ্ন। আমরা জানি এটা কঠিন এক চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে। তারা এমন একটি দল, যারা দারুণ খেলছে। কিন্তু আমরা জানি, শেষ মুহূর্তে এসে সবকি🉐ছু নতুন করে শুরু করতে হবে এবং এটা মূলত একটা দিনের ব্যাপার। তাই দল হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে নিজেদের ক্রিকেটে আবার মনোযোগ দেওয়া। আমরা এখন পর্যন্ত দারুণ কিছু ক্রিকেট খেলেছি। কয়েকটি ম্যাচ কাছাকাছি গিয়ে হেরেছি এবং একই সঙ্গে কয়েকটি জয় আমাদের এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। তাই সামনে অপেক্ষমাণ চ্যালেঞ্জ নিয়ে আমরা রোমাঞ্চিত।”

ভারতের বিপক্ষে অনেকেই বলছেন নিউজিল্যান্ড ‘আন্ডারডগ’টিম। কিউই অধিনায়ক তা মেনে নিয়ে বলেন, “আন্ডারডগ বিষয়টি নিয়ে আপনারা যা লেখেন, তাতে খুব একটা পরিবর্তন হয়েছে বলে মনে হয় না। তবে সেটা ঠিক আছে। ভারত অসাধারণ খেলছে। সবচেয়ꦡে ভালো দল না হলেও তারা সেরাদের একটি। তবে আমরাও জানি, নিজেদের দিনে যদি সেরা ক্রিকেট খেলতে পারি, তাহলে তা অবশ্যই আমাদের সেরা সুযোগ দেবে এবং যে কোনো কিছুই হ✅তে পারে।”

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা ৩৩,১০৬ জন। আর মাঠ কর্মী, স্টাফ, নিরাপত্তাকর্মী সহ তা প্রায় ৪০,০০০ হবে। তাই বলাই যায় ভারতীয় সমর্থকরা পরিণত করতে পারেন নীল সমুদ্র। সেখানে হয়ত হাতেগোনা দর্শক থাকবে নিউজিল্যান্ডের। ভারতের সমর্থকদের সামনে খেলার বিষয়ে উইলꦚিয়ামসন বলেন, “আমরা জানি, প্রচুর নীল সমর্থক (ভারতীয়) তাদের দলকে সমর্থন দেবে এবং সেটাও খুব আবেগের সঙ্গেই। কিন্তু একজন খেলোয়াড় হিসেবে আমার কাছে এত বেশি সমর্থকের সামনে খেলার সুযোগ পাওয়াটা বিশেষ কিছু। আমাদের দেশটা ছোট, অনেক সময় গ্যালারিও ভরে না। কিন্তু সমর্থকেরা দারুণ পরি🦄বেশ তৈরি করতে পারে। আশা করছি, আগামীকালও এমন একটা সংখ্যা দেখতে পাব, আর আমাদের খেলোয়াড়দেরও ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতির মধ্যে খেলার অভিজ্ঞতা আছে।”

Link copied!