• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সুপার ওভার ভাই আর চাই না : জ্যোতি


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৩, ০৮:৪২ পিএম
সুপার ওভার ভাই আর চাই না : জ্যোতি
বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল ভারতের পর পাকিস্তান সিরিজেও ম্যাচ টাই হয়েছে। প্রায় তিন মাসের ব্যবধানে নিগার সুলতানার জ্যোতির দল দ্বিতীয়বারের মতো ম্যাচ ড্র করল। চলতি বছরের জুলাইয়ে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে মিরপুরে টাই করেছিল জ্যোতির দল। সেই ম্যাচ সুপার ওভারে না গড়ালেও, পাকিস্তান ম্যাচ সুপার ওভারে গড়িয়েছে। আর এই সুপার ওভারে বাংলাদেশ জয় তুলে নিয়েছে⛄। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি জানান, আর চান না কোনো ম্যাচে সুপার ওভার খেলতে।

সুপার ওভার মানেই টান টান উত্তেজনা। বাড়তি স্নায়ু চাপ। এই চাপ 𓂃ধরে রেখে ম্যাচে জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কাজে লাগাতে পারবেন বলে মনে করেন টাইগ্রেস অধিনায়ক। জ্যোতি বলেন, “আমার মনে হয় এটা অনেক বড় অভিজ্ঞতা বা শেখার দিক আমাদের জন্য। হয়ত বিশ্বকাপের মতো স্টেজেও এমন হতে পারে। সেক্ষেত্রে এখন আমরা চেষ্টা করছি, শিখছি এবং খেলছি; পরিস্থিতিতে যখন না আসবো, তখন ওটা কীভাবে সামলাতে হয় সেটা জানবো না। সেক্ষেত্রে থেকে অবশ্যই। কিন্তু সুপার ওভার ভাই আর চাই না।”

আগে ব্যাট করতে নেমে জ্যোতির ৫৪ রানের ইনিংসের উপর ভর করে নির্ধারিত ওভার শেষে ৯ উইকেটে ১৬৯ রান তোলে বাংলাদেশ। মাঝারি রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নির্ধারিত ওভারের এক বল আগেই ১৬৯ রান তুলে অলআউট হয় পাকিস্তান। ম্যাচ টাই হলে গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানে আগে ব্যাট করে পাকিস্তান ২ উইকেট হꦆারিয়ে করে ৭ রান। সেটি এক উইকেট হারিয়ে ওভারের শেষ বলে জ্যোতি ৪ হাঁকিয়ে দলের জয়♑ নিশ্চিত করেন।  

বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,♎ “খুবই ভালো (সুপার ওভার খেলার অভিজ্ঞতা)। আমি বললাম যে এরকম টাই টাই না থেকে আরেকটু ভালো করলে হয়ত সুপার ওভারে যেতো না। তবুও জেতা তো জেতাই। দলের জন্য ভালো কামব্যাক বলবো। কারণ আজকের ম্যাচটা জিততেই হতো, নয়তো সিরিজ থেকে ছিটকে যেতাম। আমাদের জন্য আরেকটা সুযোগ সিরিজটা নিজেদের করে নেওয়ার।”

সুপার ওভারে আট রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে প্রথম বলেই ⛄চার মের💟েছিলেন সোবহানা মোস্তারি। এরপর সমীকরণটাও হয়ে গিয়েছিল সহজ। কিন্তু তিনি আউট হওয়ার পর শেষ বলে দরকার ছিল দুই রান আর হাতে ছিল এক উইকেট। এমন সমীকরণে এক রান নিলে ফের টাই হতো ম্যাচ। কিন্তু চার মেরে ম্যাচ জেতান অধিনায়ক জ্যোতি। ব্যাটিংয়ে নামার সময় তার ভাবনায় কি ছিল?

জবাবে নিগার বলেন, “সব থেকে প্রথম ছিল আমি ফিল্ডিং সেট আপটা দেখছিলাম। আমি স্লগ সুইপ অনেক ভালো খেলি। আমি যখন স্কয়ার উপরে দেখছি, তখন চিন্তা করছিলাম এখানে। কারণ আমি আমার বাউন্ডারি অপশন খুঁজছিᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚলাম।”

টাইগ্রেস অধিনায়ক আরও বলেন,“দেখেন এক দুই নেওয়া...দেখা গেলো এক নিলাম, আবার সুপার ওভার খেলতে হবে এটা আরে🍬কটা প্যারা। ওই চিন্তা না করে, আমি চিন্তা করছি যে যেখানে আছি, আমি ক্লিয়ার করবো। আমার চিন্তা ছিল স্ট্রেইট মারবো যেখানেই হোক। কারণ ফিল্ডাররা ওয়াইড ছিল। যখন আমি দেখলাম মিড অফ উপরে এবং আমি খুবই পছন্দ করি লফট খেলা। হয়ত ৫০ ওভারের ম্যাচে ওভাবে কানেক𝕴্ট হয়নি, কিন্তু আমি ট্রাই করেছি এটা একটা জুয়া। যখন উপরে দেখেছি, সোজা খেলে দিছি।”

Link copied!