সিলেট থেকে: পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তের লড়াইয়ে জ𝕴িতে ফাইনাল নিশ্চিত করেছিল শ্রীলঙ্কা। সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি লঙ্কানরা। ভারতের বোলিং তোপে ব্যাট হাতে লড়াইয়ের পুঁজিটুকুও পায়নি চামারি আতাপাত্তুর দল। শেষ পর্যন্ত ৬৫ রানে থেমেছে লঙ্কানদের ইনিংস। নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে এটি দ্বিতীয় সর্বনিম্ন সংগ্রহ।
শনিবার (১৫ অক্টোবর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন লঙ্কান অধিনায়ক চামারি আতাপাত্তু। তীব্র গরমের লঙ্কানদের এই সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল, তা প্রমাণে মোটেও সময় নেয়নি ভ🍰ারতীয় 💯বোলাররা।
স্কোরবোর্ডে ৯ রান তুলতেই সাজঘরে ফেরেন লঙ্কার চার ব্যাটার। যার শুরুটা ছিল চামারি আতাপাত্তুকে দিয়ে। অপ🤡রপ্রান্তে থাকা ওপেনার আনুষ্কা সঞ্জীবনীর সাথে ভুꩲল বোঝাবোঝিতে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তিনি।
টুর্নামেন্টে লঙ্কানদের সেরা ব্যাটার হার্শিদা সামারাবিক্রমাও বেশি সময় উইকেটে থাকতে পারেননি। দলীয় রান ৯ রানে স্থির থাকতেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন লঙ্কার তিন ব্যাটার। এতেই স্কোরবোর্ডে দ্বীপরাষ্ট্র♌টির অবস্থা দাঁড়ায় ৯/৪।
শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া শ্রীলঙ্কা আর ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পায়নি। দলীয় ১৬ ও 🌞১৮ রানে আরও একটি করে উইকেট হারায় দলটি।
১৮ রানে ৬ উইকেট হারানো শ্রীলঙ্কা তাদের পরের তিন উইকেট হারায় যথাক্রমে ২৫, ৩২ ও ৪৩ রানে। ন🎃বম উইকেট হারানোর পর অবশ্য আর কোনো উইকেট না হারিয়েই ইনিংস শেষ করে লঙ্কানরা। নির্ধারিত ২০ ওভারে তাদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৬৫ রান।
২০১২ নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের দেওয়া ৮২ রানের জবাবে ৬৩ রানে অলআউট হয়েছিল পাকিস্তান। এটাই নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড। শুরুতে শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং বিপর্যয়ে মনে💜 হচ্ছিলো ওই রেকর্ড হয়তো ভেঙে যাবে। শেষ পর্যন্ত ওই রেকর্ড না ভাঙলে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড গড়েছেন তিনি।
শনিবার ফাইনালে ভারতের বিপক্✱ষে মাত্র দুই লঙ্কান ব্যাটার স্পর্শ করতে পেরেছিলেন দুই অঙ্কের কোটা। ব্যক্তিগত সর🐷্বোচ্চ ১৮ রান আসে সেমি-ফাইনালের ম্যাচসেরা ইনোকা রানাউরার ব্যাট থেকে। ভারতের হয়ে রেনুকা সিং তিনটি এবং রাজেশ্বরী গায়াকাদ ও স্নেহ রানা দুইটি করে উইকেট শিকার করেন।