লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) তাওহীদ হৃদয় নিজের তৃতীয় ম্যাচে ২৩ বলে অপরাজিত ৪৪ রান করে জাফনা কিংসকে জিত🔯িয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন। এর ২৪ ঘণ্টা পর আবারও মাঠে নামে হৃদয়ের দল। এবার আর তার ব্যাট জ্বলে উঠল না। এদিন ২২ বলে ১৯ রান করেন তিনি। তার ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে জাফনা কিংসও হেরেছে বি লাভ ক্যান্ডির বিপক্ষে।
কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নামে জাফনা কিংস। ব্যাট করতে নেমেই ২ ওভারে ৭ রান তুলতেই দলের দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও চারিথা আসালাঙ্কা ফিরে যান। হৃদয় ব্যাট করতে নামেন ৩ নম্বর পজিশনে। এদিন টাইগার ব্যাটার ধীরগতিতে ব্যাট করতে থাকেন। এরপর স্ট্রাইক রোটেট করতে গিয়ে দুশমন্থ চামিরাকে টানা 𒉰২ বলে ২ চার মেরে বলের থেকে রান বাড়িয়ে নেন।
তখন মনে হচ্ছিলো আজকের ম্যাচে আবারও দেখা যাবে বিধ্বংসী ඣহৃদয়কে। সপ্তম ওভারের﷽ শেষ বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে থাকা দুশমন্থ চামিরার তালুবন্দী হন তিনি।
এরপর ডেভিড মিলারের ব্যাট থে🐠কে আসে ২২ বলে ২১ 🌠রান ও প্রিয়মল পেরেরা ২২ বলে ২২ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন। জাফনার ব্যাটাররা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে। তাদের কোনো ব্যাটার বড় ইনিংস খেলতে পারেনি। জাফনার ৪ ব্যাটার তো রানের খাতায় খুলতে পারেনি।
শেষ পর্যন্﷽ত দুনিথ ওয়েললাগ ২৭ বলে অপরাজিত ৩৮ রান করেন। তার ইনিংসের ওপর ভর করে জাফনা নির্ধারিত ওভার ব্যাট করে ৯ উইকেট হারিয়ে ১১৭ রানের সংগ্রহ পায়।
বি লাভ ক্যান্ডি ছোট রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে সহজেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। তাদের হয়ে ইনিংস শুরু করতে আসেন ফখর জামান ও দিনেশ চান্দিমাল। তারা দুই জনে ৩৭ বলে ৩১ রানে জুটি গড়েন। চান্🍸দিমালের বিদায়ে এই জুটি ভাঙে। এরপর ফখর জামানকে সঙ্গে নিয়ে ৩৬ বলে ৭১ রানের জুটি গড়েন ক্যান্ডির অধিনায়ক হাসারাঙ্গা।
ফখর ৩৯ বলে ২ চার ২ ছক্কায় ৪২ রান করে আউট হলে জুটি ভাঙে। তাতে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি ক্যান্ডিকে। অধিনায়ক ২২ বলে অপরাজিত ৫২ রান করে দলকে ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।