বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশকে সবাই চেনে ক্রিকেট দিয়ে। পাকিস্তান আমলে বাংলাদেশের (তৎকাল🐲ীন পূর্ব পাকিস্তান) খেলোয়াড়দের কোনরূপ মূল্যায়ন করা হতো না। একমাত্র রকিবুল হাসানকে একবারই টেস্ট দলে রাখা হয়েছিল, তবে তার মাঠে নামনো হয়নি। এইসব বৈষম্যতার মধ্যে একসময় স্বাধীন হয় বাংলাদেশ। কিন্তু রকিবুলের খেলোয়াড়ি জীবনের মধ্যে বাংলাদেশ টেস্ট স্ট্যাটাস পায়নি, তার 𒐪টেস্ট খেলাও হয়নি। পরবর্তীতে বাংলাদেশ টেস্ট ও ওয়ানডে স্ট্যাটাস লাভ করে। এখন বাংলাদেশ সারা বিশ্বে সমীহ করার মতো একটি দল।
আর এই অবস্থায় 💮আসার জন্য যাদের অবদান রয়েছে, তাদের অন্যতম মাশরাফি বিন মুর্তজা। শুধু নিজে ভালো পেসারই ছিলেন তা নয়, ছিলেন দেশের অন্যতম সফল অধিনায়ক। দলমত নির্বিশেষে তার রয়েছে বিশাল ভক্তকূল।
সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনের কারণে পদত্যাগ করে দেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই আন্দোলনে শহীদ হয়েছে শত শত ছা𒅌ত্র। সকলেই আশা করেছিল, মাশরাফি যাতে ছাত্রদের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। কিন্তু তিনি ছিলেন নিরব। তারমতো দেশপ্রেমিক ক্রিকেটারের কাছ থেকে এটা আশা করেনি কেউই। অবশেষে মুখ খুললে🔥ন মাশরাফি।
বুধবার একটি অনলাইনে দেওয়া স্বাক্ষাৎকারে মাশরাফি বলেন, ‘আসলে আমি মনে করেছি, কোটা সংস্কারকাজ হয়ে যাবে, যা ছাত্ররা দাবি করছিল। আমি কোন ফেসবুক স্ট্যা👍টাস দেইনি, যদি হিতে বিপরীত হয়। আমার কারণে যদি পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়, তাহলে আমি সামাল দিতে পারতাম না। তবে এ কথা বলতে আমার কেন দ্বিধা নেই যে, আমি ব্যর্থ হয়েছি আমার দায়িত্ব পালনে। অ্যাবসুলেটলি ব্যর্থ।’
সাবেক অধিনায়ক আরও বল๊েন, ‘আমি চেয়েছিলাম, ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনা করতে, তাদের সঙ্গে কথা বলতে সমাধানের জন্য। তবে আমি চেষ্টা করিনি, বিষয়টি তা নয়। কিন্তু ঘটনাগুলো এতো দ্রুত ঘটলো যে, আমার পক্ষে আর কিছু করা সম্ভব হয়নি।’