• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


জনগণের রায়ে টুইটারে মাস্ক যুগের অবসান


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২০, ২০২২, ০১:৩৫ পিএম
জনগণের রায়ে টুইটারে মাস্ক যুগের অবসান

টুইটারের প্রধান হিসেবে থাকব🎀েন কিনা জানতে চেয়ে টুইটারে ভোটের আয়োজন করেন প্রতিষ্ঠানটির মালিক ইলন মাস্ক। প্রায় ১৭ কোটি মানুষ ভোট দেওয়ার পর রায় 🌊আসে তার সরে যাওয়ার পক্ষেই।

সোমবারের (১৯ ডিসেম্বর) সেই ভোটে ৫৭.৫ শতাংশ মানুষ টুইটার প্রধান পদ থেকে ইলন মাস্ককে সরে যেতে বলেছেন। মাস্ক জানিয়েছিলেন, তিনি এই ভে꧒াটের রায় মেনে নেবেন।

তবে ভোট শেষ হওয়ার প্রায় ১২ ঘন্টা পার হয়ে গেলেও এখনো এই বিষয়ে কোনো ঘোষণা দেননি ইলন মাসღ্ক। এই রায় অনুসারে টুইটার প্রধান পদ থেকে তাকে সরতেই হবে। আর এরই মাধ্যমে টুটারে মাস্ক যুগের অবসান হꦐতে যাচ্ছে। যদিও ৪২.৫ শতাংশ মানুষ টুইটার প্রধান হিসেবে ইলন মাস্ককেই চান।

গত অক্টোবরে টুইটার কিনে নেওয়ার পর থেকেই প্রতিষ্ঠানটির প্রধান হিসেবে কাজ করছেন ইলন মাস্ক। সরিয়ে দেওয়া হয় সাꦬবেক প্রধান নির্বাহী পরাগ আগারওয়ালসহ অন্য কয়ে𓃲কজন কর্মকর্তাকে। এর মধ্যে ঘটে যায় নানা বিতর্ক।

প্রযুক্তি ব্যবসায় দারুণ সাফল্য পাওয়া ইলন মাস্ক তার টেসলা ও স্পেসএক্স কোম্পানির কারণে বেশ 🐼সমাদৃত ছিলেন। এই দুটো উদ্যোগ তাকে বিশ্বজোড়া খ্যাতি এনে দিয়েছে। বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি 🥂খাতে তিনি এনেছেন নতুন মাত্রা। তার আরও বেশ কয়েকটি উদ্যোগ পৃথিবীর প্রযুক্তিকে নিয়ে যাবে বহুদূর। তবে টুইটারের ক্ষমতা হাতে নেওয়ার পরেই বিতর্ক যেন তার পিছু ছাড়ছে না।

বিবিসি জানায়, মাস্ক তার টুইটারের ১২ কোটি ফলোয়ারের কাছে ভোট চেয়ে প্রশ্ন করেছেন, “টুইটার প্রধান পদ থেকে আমি কি সরে যাব? ভোটের রায় মা𒁃নব আমি।”

এই ভোটের আগে মাস্ক এক টুইট বার্তায় জানিয়েছিলেন, টুইটারের বড় কোনো নীতিগত পরিবর্তনের আগে ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আবার ভোট শুরু হওয়ার পরে বেশিরভাগ মানুষ তার সরে যাওয়ার পক্ষে ভোট দিলে এ꧅ক পোস্টে তিনি বলেন, “যা চাইবেন ভেবে চিন্তে চাইবেন, চাওয়া পূরণ হয়ে যেতে পারে।”

এর আগে টুইটারে সাংবাদিক নিষিদ্ধ করার ঘটনায় গত শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) জাতিসংঘ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন মাস্কের সিদ্ধান্তের নিন্দা জানায়। ইইউ এর পক্ষ থেকে টুইটারকে জরিমানা ও বিচারের আওতায় আনারও হুমকি দেওয়া হয়। এরপর তাদের অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে দেন মাস্ক। এ ঘট🍌নার রেশ কাটতে না কাটতেই টুইটার প্রধানের পদে থা๊কবেন কিনা জানতে চেয়ে ভোটের আয়োজন করলেন মাস্ক।

Link copied!