দেশের প্রথম মোবাইল ফোন অপℱারেটর সিটিসেল তাদের বাতিল হওয়া লাইসেন্স ফেরত চেয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে এ মোবাইল অপারেটরের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
গত ১ ꦗসেপ্টেম্বর বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে (বিটিআরসি) চিঠি পাঠিয়ে অপারেটিং ও রেডিও ইকুইপমেন্ট লাইসেন্স দুটি ফেরত চেয়েছে সিটিসেলের মালিক প্রতিষ্ঠান🅘 প্যাসিফিক বাংলাদেশ টেলিকম।
ওই চিঠিতে কোম্পানিটি দাবি করেছেꦐ, রাজনৈতিক প্রতিহ🎶িংসার কারণে প্রথমে তাদের তরঙ্গ স্থগিত করা হয়। এজন্য সাবেক টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমকে দায়ী করেছে তারা। পরে আদালতে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় লাইসেন্স বাতিল করা হয়।
যদিও তখন বিটি💦আরসি জানিয়েছিল, ২১৮ কোটি টাকা বকেয়া পরিশোধ না করায় ♛সিটিসেলের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
বিটিআরসিকে পাঠানো চিঠিতে প্যাসিফিক টেলিকম জানায়, তরঙ্গ ဣবন্ধ করায় গত ৮ বছরে ব্যাংক ঋণ, কর্মচারীদের বকেয়া, অবকাঠামোর ক্ষতি সবমিলিয়ে তাদের প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা লোকসꦓান হয়েছে। ৮ বছর কার্যক্রম বন্ধ থাকায় প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয় সম্ভব হয়নি। এতে সরকার প্রায় ৪৩০ কোটি টাকা কর ও ফি থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
তারা এখন লাইসেন্স বাতিলের জন্য জারি করা পত্রের প্রত্যাহার চায়। পাশাপাশি প্রযুক্তি নিরপেক্ষ লাইসেন্স চায়, যাতে ফাইভজিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে। তারা এজন্য অর্থ পরিশোধ কর🍬বে, তবে তা রাজস্ব আদায়ের পর।
এ বিষয়ে প্যাসিফিক টেলিকমের হেড অব রেগুলেটরি ও কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স নিশাত আলি খান গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি আদালতে ব🅺িচারাধীন, তাই বিটিআরসি লাইসেন্স বাতিল করতে পারে না। তৎকালীন সরকার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে দাবি করে তিনি এর প্রতিকার ꦬচান।
দেশে সিডিএমএ প্রযুক্তির একমাত্র মোবাইল অপারেটর ছিল সিটিসেল। ২০১৭ সাল🎀ের ১১ জুন বিটিআরসি সিটিসেলের তরঙ্গ বন্ধ করে দেয়।