সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতি মুহূর্তে ঘুরছে শত শত ছবি। সেসব ছবি দেখে প্রায়ই ধাঁধায় পড়তে হয়꧒। ছবিটি আসল নাকি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্ট (এআই) প্রযুক্তি দিয়ে বানানো (ডিপফেইক)? প্রশ্নটির উত্তর পেয়ে যা করবেন-
ছবিটি জুম করুন : প্রথমেই ছবিটি জুম করে ভালো করে লক্ষ্য করুন। এতে বাস্তব ছবির সঙ্গে ডিপফেইকের অসঙ্গতি চোখে পড়তে পারে। বিশেষ করে চোখ, মুখ, চোয়াল, হাত ও আঙ্গুলের দিকে অদ্ভুত কিছু দেখা যাবে। মুখের চারপাশ কিছ♋ুটা ঝাপসা হতে পারে। আর ভিডিওতে কথার সঙ্গে ঠোঁটের ছন্দ হয়তো মি♛লবে না।
ভাব-আবেগ-অনুভূতি মেলান : এখানে বিভিন্ন ডেপফেইক প্রোগ্রাম ও ফেইস সোয়াপ অ্যাপ একদম নিখুঁত নাও হতে পারে। মানুষের হাসি, কান্না, উচ্ছ্বাস-উল্লাস কেমন হয় তার সঙ্গে ছবিটি ভালো করে খেয়াল করলে পার্থক্য চোখে পড়তে পারে। কারণ এসব অনুভূতির সঙ্গে মানুষের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যে রিঅ্✅যাকশন তা এআই অতোটা নাও করতে পারে।
একবারে পুরো ছবি দেখুন: এআইয়ের পক্ষে এখনও একদম আসলের মতো ছবি তৈরি কঠিন। একটি গ্রুপ ছবি তৈরিতে এআই নানা 𝕴অ🐈সঙ্গতি করতে পারে।
ব্যাকগ্রাউন্ড খেয়াল করুন: ছবির প্রেক্ষাপট ও বিষয়ের সঙ্গে ব্যাকগ্রাউন্ডে কোথাও অসামঞ্জস্য মনে হতে পারে। ডিফফেইক ছবিতে হয়তো এমন ব্যাকগ্রাউন্ড করꦅা হয়েছে যার কোনো বাস্তবতা নেই।
ছবির ইতিহাস নিয়ে ভাবুন: ছবিটি কেন তোলা তা জানতে বা ভাবতে পারেন। সার্চ করেও দেখতে পারেন ছবির কনটেন্ট কতোটা সত্য। জনপ্রিয় বা সেলিব্রেটিদের ক্ষেত্রে তা সহজেই যাচাই করা꧃ যায়। সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট।