• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ফের বেড়েছে সাধারণ মূল্যস্ফীতি


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ২২, ২০২২, ০৬:০৩ পিএম
ফের বেড়েছে সাধারণ মূল্যস্ফীতি
ফাইল ছবি

এক মাস আগে অর্থাৎ গেল ফেব্রুয়ারিꦜতে দেশে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৬৯ টাকা ৬৫ পয়সায়। যা জ🦂ানুয়ারি মাসে ছিল ১৬০ টাকা ১০ পয়সা।

এছাড়া চলতি (২০২১-২২) অর্থবছরের শুরু থেকেই নানা কারণে নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীন। এতে অব্যাহতভাবে বাড়ছে মূল🅺্যস্ফীতির হার। এর ফলে ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ বা গড় মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ, যা আগের মাস জানুয়ারিতে ছিল ৫ দশমিক ৮৬ শত🍸াংশ।

মঙ্গলবার (২২ মার্চ) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস𝐆্ফীতির হালনাগাদ এ ত💫থ্য প্রকাশ করেছে।

পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরিপে দেখা গেছে, মূলত সয়াবিন তেল ও ডিমের দাম খাদ্য খাতের মূল্যস্ফীতি বাড়িয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে এক লিটার তেল কিনতে ভোক্তার খরচ হয়েছে গড়ে ১৬৯ টাকা ৬৫ পয়সা। আর জানুয়ারিতে ভোক্তা একই পরিমাণ তেল কিনেছে ১৬০ টাকা ১০ পয়সায়। ফলে এ🎃ক মাসের ব্যবধানে ভোক্তাকে এক লিটার সয়াবিন তেলের জন্য বাড়তি প্রায় ৯ টাকা গুনতে হয়েছে।

অন্যদিকে এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে চিনির দামও। জানুয়ারিতে প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৮৫ টাকা ১৫ পয়সা, যা ফেব্রুয়ারিতে বেড়ে হয়েছে ৮৬ꦛ টাকা ০৮ পয়সা। ফেব্রুয়ারি মাসে প্রতি হালি ডিমের দাম ১ টাকা বেড়ে হয়েছে ৩৯ টাকা।

এর ফলে গত মাসে (ফেব্রুয়ারি) খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৬ দশমিক ২২ শতাংশ হয়েছে,ꦿ যা আগের মাসে ছিল ৫ 🦹দশমিক ৬০ শতাংশ।

মূল্যস্ফীতির হ্রাস-বৃদ্ধি পর্যালোচনায় পরিসংখ্যান ব্যুর♋ো আরও জানায়, দেশে চাল, আটা-🍰ময়দা, চিনি, ব্রয়লার মুরগি, ডিম, পেঁয়াজ, সবজিসহ প্রায় সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দামই বেড়েছে।

তবে ফেব্রুয়ারিতে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হারꦍ কমে হয়েছে ৬ দশমিক ১০ শতাংশ, যা আগের মাস জানুয়ারিতে ছিল ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। মূলত এক মাসের ব্যবধানে প্রসাধন সামগ্রী, জুতা, পরিধেয় বস্ত্র, বাড়ি ভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি পণ্য, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন, শিক্ষা উপকরণ ও বিবিধ সেবা খাতে মূল্যস্ফীতির হার কমায় এ খাতেও মূল্যস্ফীতির হার কমেছে।

গ্রামের মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ হলেও শহরে এ হার ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। ফলে ফেব্রুয়ারি মাসে গ্রামের তুলনায় শহরের ম꧑ানুষ নিত্যপণ্য কেনার ক্ষেত্রে কিছুটা স্বস্তি পেয়ꦕেছে।

তবে এই মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, “মূলত বৈশ্বিক কারণেই মূল্যস্ফীতি কিছুটা বাড়ত💞ি। তবে আমাদের সরকার সফলতার সঙ্গে মূল্যস্ফীতির হার কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। সামনে এ হার আরও কমবে। দেশের নানা স্থানে ট্রাকভর্তি খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।”

একই সঙ্গে দেশব্যাপী এক কোটি🐈 নিম্নআয়ের পরিবারের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!