প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও চার নির্বাচন কমিশনারের প🌼দত্যা🌜গপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এ তথ্🔯য জানিয়েছে রাষ্ট্রপতির প্✅রেস উইং।
এর আগে বৃহস্পতিবা🤪র দুপুর ১২♛টায় সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘সৌজন্য মতবিনিময়কালে’ আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্য ৪ কমিশনার।
এদিন সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত না থাকলেও নির্বাচন ভবনে এসেছিলেন রাশেদা সুলতানা ও আনিছুর রহমান। নির্বাচন ভবন ছেড়ে যাওয়ার সময় বিক্ষুব্ধ জনতার সামনে পড়েন এই দুই কমিশনার। এরপরে বিক্ষুব্ধ জনতা পায়ের জুতা খুলে এই দুই ꧂কমিশনারের গাড়িতে ছুড়ে মারেন।
এ🦂 ছাড়া পদত্যাগ করে বন্ধুর গাড়িতে করে বের হন বিদায়ী সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল। এদিন তিনি নিরাপত্তা সুবিধা নিꦯলেও সরকারি গাড়ি সুবিধা নেননি। বন্ধুর পুরোনো মডেলের সাদা রঙের একটি গাড়িতেই ইসি ছাড়েন।
২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সিইসি হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হ✨াবিবুল আউয়াল। কমিশনার হিসেবে নি🍸য়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।
এই কমিশনের অধীনে এ বছরের শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনꦑ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২২৩, স্বতন্ত্র ৫৬, জাতীয় পার্টি ১১, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে বিজয়ী হয়।