• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিডিআর বিদ্রোহের ১৪ বছর, শেষ হয়নি বিচারপ্রক্রিয়া


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৩, ০৮:৪৮ এএম
বিডিআর বিদ্রোহের ১৪ বছর, শেষ হয়নি বিচারপ্রক্রিয়া

পিলখানা ট্রাজেডির ১৪টি বছর পার হয়ে গেলেও শেষ হয়নি বিচারপ্রক্রিয়া। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআরের বিদ্রোহী জওয়ানরা ন🧜ারক𓃲ীয় তাণ্ডব চালায় পিলখানায়। তাদের হাতে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন। এসব হত্যা মামলার বিচার আপিল বিভাগে শুনানির জন্য থাকলেও বিস্ফোরক মামলা এখনো সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে আছে বিচারিক আদালতে।

বিডিআর বিদ্রোহের পর স⛎্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরেকটি তদন্ত আদালত গঠন করা হয়। দুই কমিটির প্রতিবেদনে ঘটনার বিচার সেনা আইনে করার সুপারিশ করা হলেও উচ্চ আদালতের মতামতের পর সরকার প্রচলিত আইনেই এর বিচার করে।

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দুটি ফৌজদারি মামলা করা হয়। এর একটি ছিল হত্যা মামলা আর অন্যটি বিস্ফোরক আইনের মামলা। খুনের♋ মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর ২৭৮ জন খালাস পান। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফা🐟রেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে।

অপর দিকে বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসꦑামি আছে। মামলাটি হত্যা মামলার সঙ্গে বিচারকাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম একপ্রকার স্থগিত রেখে শুধু হত্যা মামলা🦄র সক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে মামলাটির বিচারকাজ শেষ হতে বিলম্ব হয়।

বিস্ফোরক আইনে হওয়া অপর মামলা এখনো ঝুলছে নিম্ন আদালতে। রাষ্ট্রপক্ষের ১✃ হাজার ৩৪৫ জꦏন সাক্ষীর মধ্যে এ পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন ২৫৭ জন।

ঢাকার এক নম্বর মহানগর স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আছাদুজ্জামানের বকশীবাজ🐭ার আলীয়া মাদ্রাসা ময়দানে স্থাপিত আদালতে এ মামলার বিচারকাজ পরিচালনা করেন। গত এক বছরে ৪৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ হয়েছে। ২৭ ও ২৮ ফেব্রুয়ারি এই মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য আছে।

হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে মুক্তি প্রক্রিয়ায় আটকে আছেন ৪৬৮ বিডিআর সদস্য। আসামিপক্ষের অভিযোগ, দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও বিস্ফোরক মামলাটির কার্যক্রম ধীরগতিতে চলছে। মামলাটি নিষ্পত্তিতে যথাযথ তৎপরতা নেই রাষ্ট্রপক্ষের। তাই ༒বিচার শেষ হতে বিলম্ব হচ্ছে।

অপর দিকে রাষ্ট্রপক্ষে𒉰র আইনজীবী রাষ্ট্রপক্ষ বরাবরের মতোই দাবি করেছেন, সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে এ বছরের মধ্যেই মামলার বিচারকাজ শেষ হবে।

Link copied!