সাধারণ সকাল ৯ টার মধ্যে সকালে নাশতা খাওয়া হয়। আবার দুপুরের খাওয়া হয় ২ টার প🅺র। সকালের নাশতার পর দুপুরের খাবারের মাঝখানে অনেকটা 𝔍সময়। এই সময়ের মধ্যে অনেকের ক্ষুধা লাগে। তখনে বেশিরভাগ মানুষই ভাজাপোড়া খেয়ে ফেলেন, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এসময় অল্প কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।
কী খাবেন
- দুপুরের খাবারের আগের সময়টাতে ফল খেতে পারেন। ফাইবার সমৃদ্ধ যেসব ফলে ভিটামিন সি, ফাইবার, আয়রন ও ক্যালসিয়াম থাকে সেসব ফল খাওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে আমাদের দেশী ফল এসব নানান পুষ্টিগুণে ভরপুর। তাই দেশী ফলের উপর ভরসা রাখতে পারেন। পেয়ারা, পেঁপে, কলা এবং আরও বহু ফল।
- আমাদের একেবারে দেশি খাবারগুলো কিন্তু যথেষ্ট স্বাস্থ্যসম্মত খাবার হিসেবে। হাতে ভাজা মুড়ি এক্ষেত্রে বেশ ভাল জিনিস। সঙ্গে একটু শর্ষের তেল, পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচ থাকতে পারে। খেতে পারেন চিড়ে বা মুড়ির মোয়া।
- বাদামে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ই, রিবোফ্লাভিন নায়াসিন ও প্রোটিন। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তারা হালকা স্ন্যাকস হিসেবে বাদাম খেতে পারেন। বারবার ক্ষুধা লাগার সমস্যা এবং কোনো খাবারের প্রতি তীব্র আকর্ষণ বা ফুড ক্রেভিং কমাতে এটি সাহায্য করে।
- এসময়টায় শসা খেতে পারেন। শসায় রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস। এ ছাড়া শসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি। তাই ত্বকের শুষ্কতা প্রতিরোধে, ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষায় এটি বেশ ভালো কাজ করে।
- সবজি মিশিয়ে অত্যন্ত সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ভেজিটেবল স্যুপ বানানো যায়। সকালের নাশতা ও দুপুরের খাবারের মাঝে খিদে পেলে ভেজিটেবল স্যুপ খেতে পারেন।