বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং সাবেক তথ্য ও যোগাღযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে তার স্ত্রী ক্রিস্টিনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে।
🐷সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের এক পোস্টে এ কথা জানান জয়।
ও💦ই পোস্টে সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, “ক্রিস্টিন এবং আমি আর বিবাহিত নই। আমরা প্রায় তিন বছর আগে আলাদা হয়েছি এবং আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে।”
সম্প্রতি জয়ের ব𓃲িরুদ্ধে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগ♏েশন (এফবিআই)-এর তদন্তে এ তথ্য উঠে এসেছে। রিপোর্ট নিয়ে নানামুখী আলোচনার মধ্যেই নিজের অবস্থান তুলে ধরে রিপোর্টটিকে ‘ভুল ও বিভ্রান্তিকর’ বলে দাবি করেছেন জয়।
জয় দাবি বলেন, রিপোর্টটি ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে ভরা। তবে তাদের অসাবধানতা ও বোকামির কারণে রিপোর্টটির মিথ্যা প্রমাণ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। রিপোর্টে কয়েকটি গুরুতর ভুল রয়েছে বলেও জানান জয়।
অন্তর্বর্তী সরকার তার এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে ক🐼ুৎসা রটাচ্ছে বলেও অভিযো🐽গ করেন জয়।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার সꦰাবেক আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের মালিকানায় আছে বিলাসবহুল আটটি গাড়ি। এ ছাড়া পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা রয়েছে।
তদন্তে ম্যাসাচুসেটস ও ভার্জিনিয়ায় সজীব সজীবের স্ত্রী ক্রিস্টিন এবং ওয়াজেদের সঙ্গে সন্দেহজনক♛ ব্যাংক কার্যক্রমের তথ্যও পাওয়া গেছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
২০২৩ সালের ২৩ এপ্রিল মার্কিন বিচার বিভাগের অপরাধ বিভাগের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে এফবিআই এসব তথ্য উল্লেখ করে প্রতিবেদন🌜 জমা দেয়।
ওই প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি গত ডিসে🌟ম্বরে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পেয়েছে বলে সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
জয়ের দাবি, তারা যে এফবিআই এজেন্টের নাম উল্𝔉লেখ করেছে, তিনি বহু বছর আগে এফবিআই থেকে অবসর নিয়েছেন। যাকে জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট এর আইনজীবী বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তিনি ২০১৩ সালে মারা🃏 গেছেন।
জয় বলেন, “আমার নাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚমে যে গাড়িগুলোর তালিকা দেখানো হয়েছে, সেগুলো⛄ আমি ২০ বছরেরও বেশি সময় আগে কিনেছিলাম। একটি বাদে বাকি সব কটি গাড়ি ইতোমধ্যে বিক্রি করা হয়েছে।“
তিনি বলেন, “আমরা কখনো কোনো সরকারি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত ছিলাম না বা তা থেকে অর্থ উপার্জন করিনি। অবশ্যই এ দুই দেশে আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তবে আমাদের কোনো অফশোর অ্যাকাউন্ট নেই। যে পরিমাণ অর্থের কথা বলা হচ্ছে, 🔴তা আমরা কেউ কখনো দেখিনি।”