• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শিশুর বমি হলে কী করবেন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৪, ২০২৩, ০৪:৪২ পিএম
শিশুর বমি হলে কী করবেন
বমি হলে শিশুকে বিশ্রামে রাখতে হবে। ছবি : সংগৃহীত

অনেক সময় শিশু🥀 খাওয়ার পরপরই বমি করে। এ নিয়ে অনেক বাবা মা দুঃশ্চিন্তায় পড়ে যান। অনেকে আবার ভাবেন গুরুতর কোনো অসুখ কি না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। শিশু খাওয়ার পরপর যেটাকে বমি হওয়া বলছেন সেটি বমি নাও হতে পারে। 🔴;

কারণ শিশুꦜ দুধ খাওয়ার🔯 সময় প্রচুর বাতাস পেটের মধ্যে ঢুকে যায় পেটে। এই বাতাস যখন পাকস্থলী থেকে বের হয় তখন বেশ কিছু দুধও সঙ্গে বের হয়ে যায়। এটাকেই বমি মনে করেন অনেকে। কিন্তু এটা বমি নয়। এতে ভয়েরও কোনো কারণ নেই। 

তবে শিশুর বয়স যখন ৫/৬ মাস হয়ে যায় তখন ধীরে ধীরে এটি বন্ধ হয়ে যায়। তাছাড়া এটাও জেনে রাখা উচিত যে, শিশু যখন বমি করে তখন পেটের খাবার সজোরে বে꧃রিয়ে আসতে আসে। এতে তার খুব কষ্ট হয় ও কান্নাকাটিও করে। 

এর সঙ্গে আরও কিছু উপসর্গ থাকতে পারে যেমন, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, জ্বর জ্বর ভাব। যদি শিশু বমি করেও তার পেছনে কিছু কারণ থাকে। চলু🐟ন জেনে নেওয়া যাক-

কারণ

  • খাবারে সমস্যা থাকলে শিশুর বমি হতে পারে
  • অতিরিক্ত খাওয়ানো হয়ে যাওয়া
  • খাবার হজম না হওয়া
  • এলার্জি জাতীয় খাবার হলে
  • নতুন কোনো খাবার খাওয়ালে 
  • ফর্মুলা দুধ খাওয়ালে অনেক সময় বমি হতে পারে
  • শিশুর শ্বাসতন্ত্রে কোনো ইনফেকশন থাকলে
  • পাকস্থলী ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে
  • ডায়রিয়া, খাবার অরুচি, পেটে ব্যথা ও জ্বর 
  • মূত্রনালিতে সংক্রমণ, নিউমোনিয়া ও অন্যান্য ইনফেকশন থাকলে
  • শিশু অতিরিক্ত কান্না করলে বমি করতে পারে


করণীয়

বমি হলে শিশুকে সোজা করে ধরে রাখুন। অনেক চিকিৎসকই পরামর্শ দেন বমি হলে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত শক্ত খাবার না দিতে। শিশুর পানিশূন্যতা যেন না হয় তাই বেশি করে খাবার স্যালা🐟ইন খাওয়ান। জোর করে খাওয়াবেন না।🅺 অল্প অল্প করে বারেবারে স্যালাইন খাওয়াতে হবে। 

যদি স্যালাইনও বের করে দেয় তജবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কোনও ধরনের জুস দেবেন না এ সময়। শিশুকে বিশ্রামে রাখুন। যত ধকল কম হয় তত ভালো। বমি যদি ২৪ ঘণ্টার বেশি হয় সেইসঙ্গে জ্বর থাকে তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।

Link copied!