বর্তমান সময়ে ডে💜ঙ্গু প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিনেই হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ডেঙ্গু হাসপাতাল গুলোতে গেলে দেখা যায়, অনেকের শিরাপথে স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। আবার অনেকে খাবার স্যালাইন নিচ্ছে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেই যে শিরায় স্যালাইন দিতে হয় বিষয়টা তা না। কখনও কখনও চিকিৎসকরা স্যালাইন দিতে বলে আবার কখনও খাবার স্যালাইন ꦏখেতে বলে। তাহলে আগে জানতে হবে কখন স্যালাইন দিতে হয়-
ডেঙ্গু হলে চিকিৎসা কী হবে, তা নির্ভর কর🃏ে এর ধরন বা ক্যাটাগরির ওপর। ডেঙ্গু জ্বরের ৩টি ধরন আছে—‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’। প্রথম ক্যাটাগরির রোগীরা স্বাভাবিক থাকে। তাদের শুধু জ্বর থাকে। অধিকাংশ ডেঙ্গু রোগী ‘এ’ ক্যাটাগরির। তাদের বাড়িতে থেকে বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যায়। স্যালাইনের প্রয়োজন পড়ে না। ‘বি’ ক্যাটাগরির ডেঙ্গু রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়া লাগতে পারে। ‘সি’ ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর সবচেয়ে খারাপ। এতে লিভার, কিডনি ও মস্তিষ্ক ক্ꦬষতিগ্রস্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউর প্রয়োজন হতে পারে।
এই ‘বি’ ও ‘সি’ ক্যাটাগরির ডেঙ্গু রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে এবং শিরাপথে স্যালাইন দিতে হবে। তবে এক্ষেত্রেও কিছু লক্ষণ দেখা দিলে স্যালাইন দেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। যেমন- পেটে প্রচন্ড ব্যথা হলে, বমি বমি ভাব বা বমি হলে, ডায়রিয়া হলে, রক্তক্ষরণ হলে, শরীর বেশ দুর্বল হয়ে গেলে, ব্লাড প্রেসার কমতে থাকলে বা প্রসাবের পরিমাণ কমে গেলে তখন স্যালাইন দিতে হয়। তাই ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে এধরনের লক্ষণ 𒈔দেখা দিলে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।