দেশে প্রয়োজনের তুলনায় ১ লাখ ৩৩ হඣাজার টন মাছ উৎপাদন হচ্ছে। ফলে 𒈔চাহিদার চেয়ে মাথাপিছু বেশি পরিমাণে মাছও গ্রহণ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) তথ🌳্যমতে, বর্তমানে দেশে মাছের জনপ্রতি বাৎসরিক ২৩.৭২ 🌞কেজি। চাহিদার বিপরীতে মানুষ বছরে গ্রহণ করছে ২৫.০০ কেজি।
হিসাব মতে, দৈনিক গড়ে জনপ্রতি ৬৭.৮০ গ্রাম মাছ গ্রহণ করছে। যা প্রয়োজনেরꦬ তুলনায় অনেকটা 🧜বেশি।
সোমবার (৬ এপꦑ্রিল) বিকেলে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এসব তথ্য তুলে ধরেন মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুඣর রহমান।
ঢাকা-১৪ আসনের সংসদ সদ💛স্য মো. মাইনুল হোসেন খানের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার ৪৬ বছর পর বাংলাদেশ মাছ 💟উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান আরও বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে ৪৭ লাখ ৮২ হাজার মেট্রিক টন চাহিদার বিপরীতে মোট ﷽মৎস্য উৎপাদিত হয়েছে ৪৯ লাখ ১৫ হাজার মেট্রিক টন। ফলে দেশে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি উৎপাদন হয় এক লাখ ৩৩ হাজার ম🧜েট্রিক টন মাছ।
মন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা ও গতিশীল নেতৃত্বে ২০১৬-১৭ সালে বাংলাদেশে মাছ উৎপাদন🐻ের লক্ষ্যমাত্রা ৪০ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টনের বিপরীতে ৪১ লাখ ৩৪ হাজার মেট্রিক টন মাছ উৎপাদিত হয়।
সংসদে মন্ত্রী আরও জানান, উন্মুক্ত জলাশয়ে মাছের উৎপাܫদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাজস্ব ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পোনা অবমুক্তির কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রাজস্ব খাতের আওতায় ২১৫.৪৩ মেট্রিক টন এবং উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১০০.২৫ মেট্রಞিক টন পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে।
এদিকে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সালে রাজস্ব খাতের আওতায় ৩৮৯টি মৎস্য অভয়াশ্রম ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৭২টি মৎস্য অভয়াশ্রম মেরামত ও ব্যবস্থাপনা করা হয়েছে।
বিগত ১৫ বছরে মৎস্য অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ৫ হাজার ৭ শত ৫৮ হেক্টর অবক্ষয়িত জ🐼লাশয় পুনঃখনন করে সংস্কার ও উন্নয়ন করা হয়েছে। খননকৃত জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সুফলভোগীদের আয় বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।