প্রচণ্ড গরমে একটু স্বস্তি পেতে কত কিছুই না করে সাধারণ মানুষ। এমনকি শরীর ঠাণ্ডা রাখার খাবারও খায়। বিশেষ করে ঠাণ্ডা পানি পান করলেই স্বস্তি মেলে। তাই অধিকাংশ মানুষই এখন ঠাণ্ডা পানিতে চুমুক দিচ্ছেন। পাশাপাশি শরীর ঠাণ্ডা রাখার জন্য় ফলের জুস খাচ্ছেন।ꦅ মশলাজাতীয় খাবার কম খাচ্ছেন। আরও কতকিছুই না যোগ করছেন খাবারের তালিকায়।
তবে কিছু খাবার রয়েছে যা গরমে সাময়িক ভাবে স্বস্তি দিলেও তা খাওয়া উচিত নয়। কারণ এসব খাবার 𒀰শরীরকে আরও গরম করে দেয় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি
গরমে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি না খেলে যেন হচ্ছেই না। বিশেষ করে বাইরে থেকে এলে ঠাণ্ডা পানিতে চুমুক দিতেই হবে। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, ফ্রিজের ঠান্ডা পানি শরীরের জন্য একেবারেই ভালো নয়। এটি সাময়িকভাবে তৃষ্ণা মেটায়। কিন্তু শরীরের উত্তাপকে বাড়িয়ে দেয়। যা থেকে যেকোনো🉐 খাবার হজমে সমস্𒆙যা হতে পারে।
টক দই
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখতে অনেকেই টকদই বা টকদই দিয়ে মাখানো সালাদ খাচ্ছেন। এই খাবারটি শরীর ঠাণ্ডা করে না। বরং শরীরকে ভেতর থেকে গরম করে দেয়। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে বলা হয়, অত্যাধিক পরিমাণে টক দই শরীরের ভেতরে গরম করে তোলে। যা থেকে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা হয়। তাই টকদই অত্𝓀যাধিক পরিমাণে না খাওয়াই ভালো।
পাতিলেবু
গরমে লেবুর শরবতে চুমুক না দিলে কি চলে। বলা যায়, এই গরমে পাতিলেবুর শরবতের জনপ্রিয়তা বাড়ে। ঘরে বাইরে সবখানেই লেবুর শরবতে চুমুক দেওয়া চাই। লেবুতে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই গরমে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। কিন্তু প্রতিদিন ঘন ঘন লেবুর শরবত খাওয়া ঠিক নয় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ লেবুত꧂ে থাকা অ্যাসিড উপাদান শরীরের উত্তাপ বাড়ায়। যা থেকে বদহজম ও গ্যাস-অম্বলের সমস্যা হয়।