• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


দুধের তৈরি ৫ খাবারে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি বাড়ে!


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: এপ্রিল ১, ২০২৪, ০৫:২৭ পিএম
দুধের তৈরি ৫ খাবারে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি বাড়ে!
ছবি: সংগৃহীত

শরীরে শক্তি বজায় রাখতে নিয়মিত দুধ ও ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। প্রতিদিন একগ্লাস করে দুধ খাওয়া শরীরের জন্য ভালো। বিশেষ করে নারীদের জন্য এটি বেশ উপকারী। কারণ দুধ বা দুগ্ধজাত পণ্য সুষম খাবারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এত🎃ে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন ডি- এর মতো প্রয়োজনীয় ভিটামিন পাওয়া যায়। যা শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টির যোগান দেয়।

অনেকের জন্য দুধ বা☂ দুগ্ধজাত খাবার হজমে সমস্যা হয়। আবার অনেকের হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও এটি ঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা জানান, দুগ্ধজাত এমন কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কারণ সবার স্বাস্থ্য সমান নয়। অনেকের ক্ষেত্রে দুগ্ধজাত খাবার ক্ষতিকর হয়। কারণ কিছু দুগ্ধজাত খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে। যা কোলেস্টেরলের মাꦡত্রাও বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে হৃদরোগের সমস্যাও বাড়ে।

বিশেষজ্ঞরা জানান♉, অনেকের দুধের যে কোনও খাবার খেলেই অ্যাসিডিটির সমস্য🅠া হয়। বিশেষ করে  বয়স বাড়লে এমন সমস্যা বেড়ে যায়। দুধ খাওয়ার পরই অ্যাসিডিটির কারণে পেট ফুলে যায়। যা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও বাড়িয়ে দেয়। তাই হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা এড়াতে দুগ্ধজাত কিছু খাবার থেকে সাবধান হন।

সাধারꦓণত দুধ, ক্রিম, ফুল-ফ্যাট পনির এবং মাখনে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে। যা কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে। কিন্তু কম চর্বি বা চর্বিহীন দুগ্ধজাত বিকল্প বেছে নিলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খাওয়া থেকে সাবধান হওয়া যাবে।

মিষ্টি কনডেন্সড মিল্কে প্রচুর পরিমাণে চিনি ও ক্যালোরি থাকে✨। যা ওজন বাড়িয়ে দেয়। ওজন বাড়লে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই এর বিকল্প হিসাবে হুইপড দুধ🐬 বা মিষ্টি ছাড়া কনডেন্সড মিল্ক খাবারে ব্যবহার করুন।

আইসক্রিম খেতেও সাবধান করেছেন বিশেষজ্ঞ🦋রা। এতে চিনি, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ক্যালোরির মাত্রা অনেক বেশি থাকে। বিশেষ করে বাজারে বিক্রি করা আইসক্রিমেই এমন ঝুঁকি থাকে। যা থেকে হার্টের স্বাস্থ্যও খারাপ হতে পারে। তাই ঘরে দই বা ফলের সাধারণ মিষ্টি রস দিয়েই আইসক্রিম বানিয়ে খেতে পারেন।

প্রক্রিয়াজাত ꧑পনির খাওয়াও বিপদজ্জনক হতে পারে। এতে উচ্চ মাত্রার সোডিয়াম ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। যা হার্টের স্বাস্থ্যের উপর চাপ ফেলে। তাই পরিমিত প্রাকৃতিক পনির বেছে নিন। প্রয়োজনে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পনির খাওয়া কমিয়ে দিন।

বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, মিষ্টি দইয়ে অতিরিক্তꦛ শর্করা থাকে। যা ওজন বাড়িয়ে দেয়। ওজন বাড়লে হৃদরোগে🔯র ঝুঁকিও বাড়ে। তাই মিষ্টি ছাড়া দই খান। আবার তাজা ফলের রস যুক্ত করে দই বানিয়ে খেতে পারেন। এতে স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

 

সূত্র: ডেইলিএক্সপ্রেস

Link copied!