রাগ হলে বা মানসিক চাপ ব🍷েড়ে গেলে অনেকের ক্ষুদাও বেড়ে যায়। ওই সময় যা সামনে থাকে তাই খাওয়া হয়। কিন্তু রাগ থাকা অবস্থায়&nb🔯sp;কিছু খাবার একেবারে খাওয়া উচিত নয় বলে জানালে বিশেষজ্ঞরা।
সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিদ্যা বিভাগের গবেষকরা এই তথ্য জানিয়েছেন। তাদের মতেಞ, রাগ বা মানসিক চাপে থাকলে মানুষের খাওয়া-দাওয়ার বꦺিষয়ে সচেতন হতে হবে। কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে বিপদ হতে পারে।
গবেষকদের মতে, রাগ হলে কিছু কিছু খাবার খেতে ইচ্ছা করে। কিন্তু ꦉঅল্প রাগের মুহূর্তে সেই খাবারগুলো খেলে রাগ মাত্রাতিরিক্ত বেড়েও যেতে পারে। এই খাবারগুলো শরীরেরও মারাত্মক ক্ষতি করে।
বিশেষজ্ঞরা জানান, মানুষ আনন্দে বা দুঃখে থাকলে ক্ষুদা বেড়ে যায়। রেগে গেলেও ক্ষুদা বাড়ে। এই সময় ক্ষুদার ধরন কিছুটা আলাদা হয়। এক এক অনুভূতির মধ্যে এক এক ধরনের খাবারের প্রতিও আগ্রহ বাড়তে থাকে। এর মধ্যে কিছু খাবার বিশেষ অনুভূতির মাꦬত্রা বাড়িয়ে দেয়।
সম্প্রতি আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ🉐)-এর তরফে এই খাবারগুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, চিহ্নিত এই খাবারগুলোর&nb☂sp;ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিদ্যা বিভাগের গবেষকরা জানান, এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলোতে প্রচুর ট্রান্ꦉস ফ্যাট রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন কেক, কুকিজ বা বিস্কুট, অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার, চিপস জাতীয় প্যাকেটের খাবার। এই খাবারগুলোয় ট্রান্স ফ্যাটের পরিমাণ প্রচুর।
গবেষকরা জানান, রাগ বা অবসাদের সময়ে ♏এই ধরনের খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়ে। বিশেষ করে তরুণদের জন্য এই খাবারগুলো মানসিক স🏅মস্যার কারণ হতে পারে। তাই এগুলো এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিদ্যা বিভাগের গবেষকরা বলছেন, ম✃ানসিক চাপে থꩲাকলে এই ধরনের খাবার একেবারেই মুখে তোলা উচিত নয়। এতে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস