• ঢাকা
  • বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বেতন না পাওয়ার ক্ষোভ থেকে ৭ জনকে হত্যা


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৫, ২০২৪, ১২:৪৮ পিএম
বেতন না পাওয়ার ক্ষোভ থেকে ৭ জনকে হত্যা
গ্রেপ্তার আকাশ মন্ডল ইরফান। ছবি : সংগৃহীত

চাঁদপুরের হাইমচরের মাঝিরচর এলাকায় এমভি আল বাখেরা জাহাজে সাত খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আকাশ মণ্ডল নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। তাকে বাগেরহাট জেলার চিতলমারী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। র‌্যাব জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে বেতন ভাতা না পাওয়া ও দুর্ব্যꦦবহারের ক্ষোভ থেকে আকাশ মন্ডল ইরফান জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়াসহ সবাইকে হত্যা করেন।  

খুন হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মাস্টার গোলাম কিবরিয়া, গ্রিজার সজিবুল ইসলাম, লস্কর ম🌼াজেদুল ইসলাম, শেখ সবুজ, আমিনুর🔥 মুন্সী, ইঞ্জিন চালক সালাউদ্দিন ও বাবুর্চি রানা কাজী। এ ছাড়া আহত ব্যক্তি হলেন সুকানি জুয়েল।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের তথ্য দিয়ে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস গণমাধ্যমকে জানান, জাহাজের༒ মাস্টার গোলাম কিবরিয়া দীর্ঘ ৮ মাস ধরে কোন🐠ো প্রকার বেতন ভাতা দিতেন না, এমনকি তিনি দুর্ব্যবহারও করতেন। এসবের ক্ষোভ থেকে আকাশ মন্ডল ইরফান সবাইকে হত্যা করেন।

র‍্যাব জানায়, জাহাজের বাজার করার জন্য ইরফান পাবনার একটি বাজারে নেমেছিলেন। সেখান থেকে তিনি ৩🐽 পাতা ঘুমের ওষুধ কেনেন। আর যে চায়নিজ কুড়াল দিয়ে সবাইকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়, সেটি আগেই জাহাজেই ছিল। কুড়ালটি জাহাজের নিরাপত্তার জন্য রাখা হয়েছিল।

র‍্যাব দাবি করে বলে, হত্যার 𓄧꧙দিন রাতের খাবার রান্নার সময় ইরফান জাহাজের বাবুর্চির অগোচরে খাবারের মধ্যে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন। সেই খাবার খেয়ে সবাই অচেতন হয়ে পড়লে হাতে গ্লাভস পরে চায়নিজ কুড়াল দিয়ে সবাইকে কুপিয়ে হত্যা করেন ইরফান।

ইরফানের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য মতে র‍্যাব দাবি করে, ইরফান যখন সবাইকে 🍷কুপিয়ে হত্যা করে, তখন জাহাজ মাঝ নদীতে নোঙর করা ছিল। পরে সবার মৃত্যু নিশ্চিত করে নিজে ট্রলার চালিয়ে হাইমচর এলাকা💧য় এসে অন্য ট্রলার দিয়ে তিনি পালিয়ে যান।

র‍্যাবের ভাষ্য, মাস্টার গোলাম ক🏅িবরিয়াকে হত্যার সময় অন্যরা দেখে ফেলায় ইরফান জাহাজের সবাইকে হত্যাꦇ করেন।

এদিকে চাঁদপুরের হাইমচরে মেঘনা নদীতে সারবহনকারী এমভি আল বাখেরা জাহাজে ৭ জন খুনের ঘটনায় মামলা হয়ে🎉ছে। মামলায় আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাতনামা ‘ডাকাত দলকে’। মঙ্গলবার রাতে হাইমচর থানায় মামলাটি করেন জাহাজের 💜মালিক মাহাবুব মুর্শেদ। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিউদ্দিন সুমন।

সূত্র : সমকাল

Link copied!